ঢাকা ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ বিশ্বে জাহাজ ভাঙা শিল্পে শীর্ষে

অর্থনীতি ডেক্সঃ জাহাজ নির্মাণ ও মালিকানায় বিশ্বসেরার তালিকায় বাংলাদেশ নেই। তবে জাহাজ ভাঙায় (জাহাজ রিসাইকল বা পুনর্ব্যবহার উপযোগী করা)  

এবারও বিশ্বে শীর্ষে বাংলাদেশ। গত বছর বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জাহাজ রিসাইকল হয় বাংলাদেশে। বাংলাদেশের পরে আছে ভারত ও তুরস্ক। এই তিন দেশ মিলে গত বছর বিশ্বের ৯০.৩ শতাংশ জাহাজ রিসাইকল করে।

বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা ‘আঙ্কটাড’ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ২০১৮ সালেও বিশ্বে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ, সে বছর যত জাহাজ ভাঙা হয়, তার ৪৭ দশমিক ২ শতাংশই ছিল বাংলাদেশে।

একটি জাহাজ ভেঙে টুকরা টুকরা করে সব সরঞ্জাম পুনর্ব্যবহার উপযোগী করাই হচ্ছে রিসাইকল, যা বাংলাদেশে জাহাজ ভাঙা শিল্প হিসেবে পরিচিত।

ক্লার্কসনস রিসার্চ থেকে নেওয়া তথ্যের আলোকে ‘রিভিউ অব ম্যারিটাইম ট্রান্সপোর্ট ২০২০’ শীর্ষক প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৯ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৪.৭ শতাংশ জাহাজ রিসাইকল করে। ভারত রিসাইকল করে ২৬.৬ শতাংশ, তুরস্ক রিসাইকল করে ৯ শতাংশ।

আর চতুর্থ স্থানে থাকা চীন রিসাইকল করে ৩.১ শতাংশ এবং পঞ্চম স্থানে থাকা পাকিস্তান রিসাইকল করে ২.২ শতাংশ। বাকি বিশ্ব রিসাইকল করে মাত্র ৪.৪ শতাংশ।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০১৭ সালের চেয়ে ২০১৮ সালে বাংলাদেশে জাহাজ রিসাইকল বা ভেঙে পুনর্ব্যবহার উপযোগী করার পরিমাণ বাড়ে ২৯.১ শতাংশ কিন্তু ২০১৯ সালে এসে তা আগের বছরের চেয়ে আবার কমে যায় ২২.৭ শতাংশ।

ট্যাগস

বাংলাদেশ বিশ্বে জাহাজ ভাঙা শিল্পে শীর্ষে

আপডেট সময় ১১:৫২:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর ২০২০

অর্থনীতি ডেক্সঃ জাহাজ নির্মাণ ও মালিকানায় বিশ্বসেরার তালিকায় বাংলাদেশ নেই। তবে জাহাজ ভাঙায় (জাহাজ রিসাইকল বা পুনর্ব্যবহার উপযোগী করা)  

এবারও বিশ্বে শীর্ষে বাংলাদেশ। গত বছর বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জাহাজ রিসাইকল হয় বাংলাদেশে। বাংলাদেশের পরে আছে ভারত ও তুরস্ক। এই তিন দেশ মিলে গত বছর বিশ্বের ৯০.৩ শতাংশ জাহাজ রিসাইকল করে।

বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা ‘আঙ্কটাড’ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ২০১৮ সালেও বিশ্বে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ, সে বছর যত জাহাজ ভাঙা হয়, তার ৪৭ দশমিক ২ শতাংশই ছিল বাংলাদেশে।

একটি জাহাজ ভেঙে টুকরা টুকরা করে সব সরঞ্জাম পুনর্ব্যবহার উপযোগী করাই হচ্ছে রিসাইকল, যা বাংলাদেশে জাহাজ ভাঙা শিল্প হিসেবে পরিচিত।

ক্লার্কসনস রিসার্চ থেকে নেওয়া তথ্যের আলোকে ‘রিভিউ অব ম্যারিটাইম ট্রান্সপোর্ট ২০২০’ শীর্ষক প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৯ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৪.৭ শতাংশ জাহাজ রিসাইকল করে। ভারত রিসাইকল করে ২৬.৬ শতাংশ, তুরস্ক রিসাইকল করে ৯ শতাংশ।

আর চতুর্থ স্থানে থাকা চীন রিসাইকল করে ৩.১ শতাংশ এবং পঞ্চম স্থানে থাকা পাকিস্তান রিসাইকল করে ২.২ শতাংশ। বাকি বিশ্ব রিসাইকল করে মাত্র ৪.৪ শতাংশ।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০১৭ সালের চেয়ে ২০১৮ সালে বাংলাদেশে জাহাজ রিসাইকল বা ভেঙে পুনর্ব্যবহার উপযোগী করার পরিমাণ বাড়ে ২৯.১ শতাংশ কিন্তু ২০১৯ সালে এসে তা আগের বছরের চেয়ে আবার কমে যায় ২২.৭ শতাংশ।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/visionnewstoday/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471