ঢাকা ০৬:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুলনায় মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

খুলনায় মাদক মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাদের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রোববার (০৯ জানুয়ারি) খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এসএম আশিকুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।

আসামিরা হল- যশোরের বাগআচড়া এলাকার মোবারক হোসেনের ছেলে সুজন কবীর (২৭) ও একই এলাকার আনসার আলীর ছেলে আজিজুল ইসলাম (২৮)। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কাজী সাব্বির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, ২০১৫ সালের ২১ মে রাতে খানজাহান আলী থানার সিটি টোলপ্লাজার সামনে দিয়ে দ্রুতগতির একটি গাড়ি চেকপোস্ট অতিক্রম করছিল। এ সময় পুলিশ গাড়িটির গতিরোধ করে। তাদের আচারণ সন্দেহ হলে গাড়ি তল্লাশি করা হয়। একপর্যায়ে গাড়ির ইঞ্জিনের পাশে বিশেষভাবে তৈরি করা বাক্সের মধ্য থেকে ২৩২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।

এ ব্যাপারে ওই দিন রাতেই টিএসআই মো. খায়রুজ্জামান বাদী হয়ে খানজাহান আলী থানায় মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ১৭ আগস্ট এসআই বিপ্লব কান্তি দাস ওই দুইজনের নাম উল্লেখ করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। আদালতে ৭ জন স্বাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন।

ট্যাগস

খুলনায় মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

আপডেট সময় ০৬:৪২:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

খুলনায় মাদক মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাদের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রোববার (০৯ জানুয়ারি) খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এসএম আশিকুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।

আসামিরা হল- যশোরের বাগআচড়া এলাকার মোবারক হোসেনের ছেলে সুজন কবীর (২৭) ও একই এলাকার আনসার আলীর ছেলে আজিজুল ইসলাম (২৮)। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কাজী সাব্বির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, ২০১৫ সালের ২১ মে রাতে খানজাহান আলী থানার সিটি টোলপ্লাজার সামনে দিয়ে দ্রুতগতির একটি গাড়ি চেকপোস্ট অতিক্রম করছিল। এ সময় পুলিশ গাড়িটির গতিরোধ করে। তাদের আচারণ সন্দেহ হলে গাড়ি তল্লাশি করা হয়। একপর্যায়ে গাড়ির ইঞ্জিনের পাশে বিশেষভাবে তৈরি করা বাক্সের মধ্য থেকে ২৩২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।

এ ব্যাপারে ওই দিন রাতেই টিএসআই মো. খায়রুজ্জামান বাদী হয়ে খানজাহান আলী থানায় মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ১৭ আগস্ট এসআই বিপ্লব কান্তি দাস ওই দুইজনের নাম উল্লেখ করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। আদালতে ৭ জন স্বাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন।