ঢাকা ০৮:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হামাস যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলেও গাজা দখল করবো: নেতানিয়াহু

যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলেও ফিলিস্তিনের গাজা শহর থেকে সেনা প্রত্যাহার করবে না ইসরাইল—সরাসরি এমন বার্তা দিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ব্রিটেনের স্কাই নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমরা গাজায় যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে রয়েছি। হামাস যদি শেষ মুহূর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়, তবুও গাজা আমাদের নিয়ন্ত্রণেই থাকবে।”

নেতানিয়াহু জানান, হামাস যদি অস্ত্র ফেলে দেয় এবং অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্তি দেয়, তাহলে যুদ্ধ এখনই থামানো সম্ভব। তবে হামাসের শেষ ঘাঁটি ধ্বংস না করা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে যাওয়ার কথাও তিনি স্পষ্ট করে দেন।

অন্যদিকে, দীর্ঘদিনের অবরোধ ও চলমান যুদ্ধের কারণে গাজা উপত্যকায় মারাত্মক মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। জাতিসংঘ সমর্থিত সংস্থা আইপিসি (IPC) জানিয়েছে, বর্তমানে গাজার অন্তত ৫ লাখ ১৪ হাজার মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে। এই সংখ্যা গাজার মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ।

সংস্থাটি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ এই সংখ্যা বেড়ে ৬ লাখ ৪১ হাজারে পৌঁছাতে পারে।

ট্যাগস

সর্বাধিক পঠিত

হামাস যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলেও গাজা দখল করবো: নেতানিয়াহু

আপডেট সময় ০৪:৫১:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলেও ফিলিস্তিনের গাজা শহর থেকে সেনা প্রত্যাহার করবে না ইসরাইল—সরাসরি এমন বার্তা দিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ব্রিটেনের স্কাই নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমরা গাজায় যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে রয়েছি। হামাস যদি শেষ মুহূর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়, তবুও গাজা আমাদের নিয়ন্ত্রণেই থাকবে।”

নেতানিয়াহু জানান, হামাস যদি অস্ত্র ফেলে দেয় এবং অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্তি দেয়, তাহলে যুদ্ধ এখনই থামানো সম্ভব। তবে হামাসের শেষ ঘাঁটি ধ্বংস না করা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে যাওয়ার কথাও তিনি স্পষ্ট করে দেন।

অন্যদিকে, দীর্ঘদিনের অবরোধ ও চলমান যুদ্ধের কারণে গাজা উপত্যকায় মারাত্মক মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। জাতিসংঘ সমর্থিত সংস্থা আইপিসি (IPC) জানিয়েছে, বর্তমানে গাজার অন্তত ৫ লাখ ১৪ হাজার মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে। এই সংখ্যা গাজার মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ।

সংস্থাটি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ এই সংখ্যা বেড়ে ৬ লাখ ৪১ হাজারে পৌঁছাতে পারে।