ঢাকা ০৯:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিকিৎসকদের পরামর্শে বাড়ি ফিরলেন সাইফ

  • বিনোদন ডেস্ক:
  • আপডেট সময় ০৪:০২:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৬১৮ Time View

পাঁচ দিন পর মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন সাইফ আলি খান। তবে জানা যায়, ‘সৎগুরু শরণ’-এ ফেরেননি সাইফ। বরং সপরিবারে থাকবেন বান্দ্রারই আর একটি ফ্ল্যাটে।

বলা প্রয়োজন, বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সাইফ আলি খানকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তাকে লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার দুটি অস্ত্রোপচার করা হয়।

সোমবার চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন শারীরিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সাইফকে মঙ্গলবার ছুটি দেওয়া হতে পারে। আপাতত তাকে বাড়িতে টানা বিশ্রামে থাকতে হবে। চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে চলতে হবে। আগামী দুতিন দিন শুয়ে থাকতে হবে এ অভিনেতাকে। এক সপ্তাহ কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে যেতে পারবেন না। কারণ, এখনো তার জখম পুরোপুরি শুকায়নি।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সাইফের বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ দেখে একজনকে সন্দেহ করা হয়। তাকে গ্রেফতারও করে মুম্বাই পুলিশ। কিন্তু পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। পুলিশ জানায়, অপরাধের সঙ্গে উক্ত ব্যক্তির কোনও যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।এর একদিন পরে অর্থাৎ ১৮ জানুয়ারি থানের কাসারভাদাবলির হিরানন্দানি এস্টেটের কাছে থেকে সাইফের ওপর আক্রমণকারী মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম শেহজাদকে গ্রেফতার করা হয়। মুম্বাই পুলিশ তখন জানায়, শেহজাদ বাংলাদেশি নাগরিক। কারণ তার কাছে ভারতের কোনও প্রয়োজনীয় নথিপত্র নেই।

অন্যদিকে এই অভিযোগককে উড়িয়ে দিয়ে শেহজাদের আইনজীবী জানিয়েছেন, শেহজাদ বাংলাদেশি নাগরিক এমন কোনও প্রমাণ মেলেনি। বরং তিনি দীর্ঘ সময় ধরেই ভারতে বসবাস করছেন। এমনকি তার পরিবারও ভারতেই বসবাস করেন। শেহজাদের কাছে ভারতীয় নাগরিকত্বের সকল গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র রয়েছে।

 

ট্যাগস

চিকিৎসকদের পরামর্শে বাড়ি ফিরলেন সাইফ

আপডেট সময় ০৪:০২:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

পাঁচ দিন পর মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন সাইফ আলি খান। তবে জানা যায়, ‘সৎগুরু শরণ’-এ ফেরেননি সাইফ। বরং সপরিবারে থাকবেন বান্দ্রারই আর একটি ফ্ল্যাটে।

বলা প্রয়োজন, বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সাইফ আলি খানকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তাকে লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার দুটি অস্ত্রোপচার করা হয়।

সোমবার চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন শারীরিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সাইফকে মঙ্গলবার ছুটি দেওয়া হতে পারে। আপাতত তাকে বাড়িতে টানা বিশ্রামে থাকতে হবে। চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে চলতে হবে। আগামী দুতিন দিন শুয়ে থাকতে হবে এ অভিনেতাকে। এক সপ্তাহ কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে যেতে পারবেন না। কারণ, এখনো তার জখম পুরোপুরি শুকায়নি।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সাইফের বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ দেখে একজনকে সন্দেহ করা হয়। তাকে গ্রেফতারও করে মুম্বাই পুলিশ। কিন্তু পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। পুলিশ জানায়, অপরাধের সঙ্গে উক্ত ব্যক্তির কোনও যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।এর একদিন পরে অর্থাৎ ১৮ জানুয়ারি থানের কাসারভাদাবলির হিরানন্দানি এস্টেটের কাছে থেকে সাইফের ওপর আক্রমণকারী মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম শেহজাদকে গ্রেফতার করা হয়। মুম্বাই পুলিশ তখন জানায়, শেহজাদ বাংলাদেশি নাগরিক। কারণ তার কাছে ভারতের কোনও প্রয়োজনীয় নথিপত্র নেই।

অন্যদিকে এই অভিযোগককে উড়িয়ে দিয়ে শেহজাদের আইনজীবী জানিয়েছেন, শেহজাদ বাংলাদেশি নাগরিক এমন কোনও প্রমাণ মেলেনি। বরং তিনি দীর্ঘ সময় ধরেই ভারতে বসবাস করছেন। এমনকি তার পরিবারও ভারতেই বসবাস করেন। শেহজাদের কাছে ভারতীয় নাগরিকত্বের সকল গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র রয়েছে।