ঢাকা ০৬:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘বাজার করতে এসে মিলছে না হিসাবই

শীতকালীন বাহারি রকমের সবজি বাজারে পরিপর্ণতা ফিরে এলেও কমছেনা দাম। যে কারণে বাজারে এসে হিমসিম খেতে হচ্ছে নিন্ম আয়ের মানুষের । গত কয়েকদিনের ব্যবধানে বাজারে সবজি সহ বিভিন্ন পূণ্যর দাম বেড়েছে দ্বিগুন । মঙ্গলবার (১২) ডিসেম্বর) নওগাঁ শহরের প্রধান কাঁচাবাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেলো।

বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সপ্তাহ ঘুরলেও দাম কমেনি কোনো সবজির। দেশি আলু বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি, হল্যান্ড আলু ৬০ টাকা। বরবটি ৬০, পটোল ৪০, করলা ৬০, শিম ৬০, বেগুন ৪০, পেঁপে ৩০, মিষ্টি কুমড়া ৪০, কাঁচামরিচ ৬০, মুলা ১০ ও শসা ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৪০ টাকা পিস, কাঁচকলা ২০ টাকা হালি ও লেবু ১০ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে। সবধরনের শাক বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা।

দাম বাড়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, গত কয়েকদিনের বৃষ্টি আর হঠাৎ শীতের প্রকোপ বাড়ায় কৃষকরা ক্ষেত থেকে সবজি তুলতে পারছেন না। যে কারণে দাম কমার বদলে বাড়ছে। আর ক্রেতারা বলছেন, অন্য সবকিছুর মতো সবজির দামও ঊর্ধ্বমুখী। তাই বাজারে এসে তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।

বাজার করতে আসা রেজাউল কবির বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ আছি বিপাকে। কখন কোন জিনিসের দাম বাড়ে বোঝা মুশকিল। মাঝে সবজির দাম কমলেও গত কয়েকদিন ধরে আবারও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।’ আরেক ক্রেতা হাবিবুর রহমান বলেন, ‘সপ্তাহদুয়েক আগে সবজির দাম কমতে শুরু করেছিল। তখন ভেবেছিলাম এবার হয়তো কিছুটা স্বস্তি মিলবে। কিন্তু আবারও দাম বাড়তে শুরু করেছে। অন্য সব জিনিসের দামও বেশি। বাজার করতে এসে হিসাবই মিলছে না।’

শহরের প্রধান কাঁচাবাজারের সবজি বিক্রেতা শামসুল আলমও জানান, তিন-চারদিন সবধরনের সবজির দামই ঊর্ধ্বমুখী।
তিনি বলেন, বাজারে নতুন সবজি আসায় মাঝে দাম কিছুটা কমেছিল। তবে কয়েকদিনের ব্যবধানে আবার প্রতি কেজিতে ৫-১০ টাকা বেড়েছে।

‘বাজার করতে এসে মিলছে না হিসাবই

আপডেট সময় ০৪:২৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩

শীতকালীন বাহারি রকমের সবজি বাজারে পরিপর্ণতা ফিরে এলেও কমছেনা দাম। যে কারণে বাজারে এসে হিমসিম খেতে হচ্ছে নিন্ম আয়ের মানুষের । গত কয়েকদিনের ব্যবধানে বাজারে সবজি সহ বিভিন্ন পূণ্যর দাম বেড়েছে দ্বিগুন । মঙ্গলবার (১২) ডিসেম্বর) নওগাঁ শহরের প্রধান কাঁচাবাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেলো।

বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সপ্তাহ ঘুরলেও দাম কমেনি কোনো সবজির। দেশি আলু বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি, হল্যান্ড আলু ৬০ টাকা। বরবটি ৬০, পটোল ৪০, করলা ৬০, শিম ৬০, বেগুন ৪০, পেঁপে ৩০, মিষ্টি কুমড়া ৪০, কাঁচামরিচ ৬০, মুলা ১০ ও শসা ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৪০ টাকা পিস, কাঁচকলা ২০ টাকা হালি ও লেবু ১০ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে। সবধরনের শাক বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা।

দাম বাড়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, গত কয়েকদিনের বৃষ্টি আর হঠাৎ শীতের প্রকোপ বাড়ায় কৃষকরা ক্ষেত থেকে সবজি তুলতে পারছেন না। যে কারণে দাম কমার বদলে বাড়ছে। আর ক্রেতারা বলছেন, অন্য সবকিছুর মতো সবজির দামও ঊর্ধ্বমুখী। তাই বাজারে এসে তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।

বাজার করতে আসা রেজাউল কবির বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ আছি বিপাকে। কখন কোন জিনিসের দাম বাড়ে বোঝা মুশকিল। মাঝে সবজির দাম কমলেও গত কয়েকদিন ধরে আবারও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।’ আরেক ক্রেতা হাবিবুর রহমান বলেন, ‘সপ্তাহদুয়েক আগে সবজির দাম কমতে শুরু করেছিল। তখন ভেবেছিলাম এবার হয়তো কিছুটা স্বস্তি মিলবে। কিন্তু আবারও দাম বাড়তে শুরু করেছে। অন্য সব জিনিসের দামও বেশি। বাজার করতে এসে হিসাবই মিলছে না।’

শহরের প্রধান কাঁচাবাজারের সবজি বিক্রেতা শামসুল আলমও জানান, তিন-চারদিন সবধরনের সবজির দামই ঊর্ধ্বমুখী।
তিনি বলেন, বাজারে নতুন সবজি আসায় মাঝে দাম কিছুটা কমেছিল। তবে কয়েকদিনের ব্যবধানে আবার প্রতি কেজিতে ৫-১০ টাকা বেড়েছে।