ঢাকা ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo আদানির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি Logo ইউক্রেনের প্রথম আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল রাশিয়া Logo সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্ভাষণ জানালেন ড. ইউনূস Logo সুমন হত্যা মামলার প্রধান আসামি বুলবুল গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার Logo সাফ চ্যাম্পিয়ন তিন নারী খেলোয়াড়কে সাতক্ষীরায় গণসংবর্ধনা Logo আপত্তিকর ভিডিও ধারণের অভিযোগ তিশার Logo আমরা সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখব : প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস Logo নতুন আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পেলেন বাহারুল আলম Logo সিরিয়ার ঐতিহ্যবাহী পালমিরা শহরে ইসরায়েলি ভয়াবহ হামলায়, নিহত ৩৬, আহত ৫০ Logo ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেওয়ায় চালকদের বিক্ষোভ

সকাল থেকে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল শুরু

রোববার ভোর ৬টা থেকে দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার হরতাল পালন শুরু করছে বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলো। এর আগে গত সপ্তাহে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে এ হরতাল ডাকা হয়।

নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ গ্রেফতার সব নেতাকর্মীকে মুক্তি দিতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে রোববার সকাল থেকে হরতাল পালন শুরু করে বিরোধীরা। এর আগে শনিবার (১৮ নভেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সর্বস্তরের জনগণ ও বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন ও সফল করার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, জনগণের হারানো সব অধিকার পুনরুদ্ধার এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এ হরতাল। দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্যও এই হরতাল। হরতাল কার্যকর করতে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের সাহসের সঙ্গে রাজপথে নামার আহ্বান জানান রিজভী। তিনি একটি বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনের তফসিল বাতিলের আহ্বান জানান।

এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা ছাড়তে এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য চাপ দিতে বুধবার সকাল ৬টা থেকে ৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধ করে বিএনপি নেতৃত্বাধীন একই দল। এটি ছিল বিরোধী দলগুলোর অবরোধ কর্মসূচির পঞ্চম পর্যায়। নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে হামলার প্রতিবাদে ২৯ অক্টোবর দেশব্যাপী সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল পালন করেন তারা।

গত ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির বহুল আলোচিত মহাসমাবেশ শুরুর দেড় ঘণ্টা পর কাকরাইলে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী ও পুলিশের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই নয়াপল্টনে সহিংস সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে সমাবেশ মাঝপথে পণ্ড হয়ে যায়।

আদানির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

সকাল থেকে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল শুরু

আপডেট সময় ১০:২৬:০৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৩

রোববার ভোর ৬টা থেকে দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার হরতাল পালন শুরু করছে বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলো। এর আগে গত সপ্তাহে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে এ হরতাল ডাকা হয়।

নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ গ্রেফতার সব নেতাকর্মীকে মুক্তি দিতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে রোববার সকাল থেকে হরতাল পালন শুরু করে বিরোধীরা। এর আগে শনিবার (১৮ নভেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সর্বস্তরের জনগণ ও বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন ও সফল করার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, জনগণের হারানো সব অধিকার পুনরুদ্ধার এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এ হরতাল। দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্যও এই হরতাল। হরতাল কার্যকর করতে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের সাহসের সঙ্গে রাজপথে নামার আহ্বান জানান রিজভী। তিনি একটি বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনের তফসিল বাতিলের আহ্বান জানান।

এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা ছাড়তে এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য চাপ দিতে বুধবার সকাল ৬টা থেকে ৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধ করে বিএনপি নেতৃত্বাধীন একই দল। এটি ছিল বিরোধী দলগুলোর অবরোধ কর্মসূচির পঞ্চম পর্যায়। নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে হামলার প্রতিবাদে ২৯ অক্টোবর দেশব্যাপী সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল পালন করেন তারা।

গত ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির বহুল আলোচিত মহাসমাবেশ শুরুর দেড় ঘণ্টা পর কাকরাইলে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী ও পুলিশের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই নয়াপল্টনে সহিংস সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে সমাবেশ মাঝপথে পণ্ড হয়ে যায়।