ঢাকা ০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কলাপাড়ায় ৫ মণ ওজনের একটি শাপলাপাতা মাছ জব্দ

কলাপাড়ায় ৫ মণ ওজনের একটি শাপলাপাতা মাছ জব্দ

পটুয়াখালী প্রতিনিধি:  পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় একটি মাছ বাজার থেকে ৫ মণ ওজনের একটি শাপলাপাতা মাছ জব্দ করেছে বনবিভাগ। মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় কলাপাড়া পৌরশহরের বাজার থেকে মাছটি জব্দ করা হয়। এসময় মাছটি এক নজর দেখতে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা।

স্থানীয় ও বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাতে মহিপুর মৎস্য বন্দর থেকে এক মাছ ব্যবসায়ী মাছটি কলাপাড়া বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে আসেন। সকালে বন বিভাগের লোকজন দেখে তিনি সটকে পড়েন।

কলাপাড়া উপজেলা বন কর্মকর্তা আবদুস সালাম বলেন, শাপলাপাতা মাছ ধরা এবং বিক্রি সম্পূর্ণ অবৈধ। বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে মাছটি জব্দ করা হয়েছে। আমাদের অভিযান চলছে, একটি ছাড়া আর কোনো মাছ পাওয়া যায়নি।

তবে শাপলাপাতা মাছ ধরা যে অবৈধ তা অনেক জেলে ও মৎস্য ব্যাবসায়ী এখনো জানেন না। তাই আমরা অভিযানের সঙ্গে সঙ্গে মাইকিং করছি, যাতে পরবর্তীতে আর কেউ শাপলাপাতা মাছ না ধরে।

জব্দকৃত মাছটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হকের নির্দেশক্রমে পুড়িয়ে মাটিচাপা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

ট্যাগস

কলাপাড়ায় ৫ মণ ওজনের একটি শাপলাপাতা মাছ জব্দ

আপডেট সময় ১১:৫৯:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২১

পটুয়াখালী প্রতিনিধি:  পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় একটি মাছ বাজার থেকে ৫ মণ ওজনের একটি শাপলাপাতা মাছ জব্দ করেছে বনবিভাগ। মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় কলাপাড়া পৌরশহরের বাজার থেকে মাছটি জব্দ করা হয়। এসময় মাছটি এক নজর দেখতে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা।

স্থানীয় ও বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাতে মহিপুর মৎস্য বন্দর থেকে এক মাছ ব্যবসায়ী মাছটি কলাপাড়া বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে আসেন। সকালে বন বিভাগের লোকজন দেখে তিনি সটকে পড়েন।

কলাপাড়া উপজেলা বন কর্মকর্তা আবদুস সালাম বলেন, শাপলাপাতা মাছ ধরা এবং বিক্রি সম্পূর্ণ অবৈধ। বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে মাছটি জব্দ করা হয়েছে। আমাদের অভিযান চলছে, একটি ছাড়া আর কোনো মাছ পাওয়া যায়নি।

তবে শাপলাপাতা মাছ ধরা যে অবৈধ তা অনেক জেলে ও মৎস্য ব্যাবসায়ী এখনো জানেন না। তাই আমরা অভিযানের সঙ্গে সঙ্গে মাইকিং করছি, যাতে পরবর্তীতে আর কেউ শাপলাপাতা মাছ না ধরে।

জব্দকৃত মাছটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হকের নির্দেশক্রমে পুড়িয়ে মাটিচাপা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।