ঢাকা ০৩:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাতক্ষীরায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর ফাঁসির আদেশ

সাতক্ষীরায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর ফাঁসির আদেশ

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি:  স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় অপর ৫ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

রবিবার সাতক্ষীরা জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক এমডি আজম এই রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডিত আসামির নাম কার্তিক ঘোষ (৪২)। তার বাবার নাম তেজেন্দ্রনাথ ঘোষ।

মামলার নথির বরাত দিয়ে সংশ্লিষ্ট আদালতের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দার বাবু, ২০১০ সালের ১৩ মে তারিখে সাতক্ষীরা জেলার পাটকেলঘাটা থানার রাজেন্দ্রপুর গ্রামে যৌতুকের কারণে স্বামী কার্তিক ঘোষ তার স্ত্রী শিপ্রা ঘোষকে পিটিয়ে হত্যা করেন।

এ ঘটনায় শিপ্রা ঘোষের মা নমিতা ঘোষ পাটকেলঘাটা থানায় একটি মামলা করেন। পুলিশ এ মামলায় কার্তিক ঘোষসহ ৬ জনের নামে চার্জশিট দেয়। আদালতে এ ঘটনায় ১৮ জন সাক্ষী দেন।

বিচারে আদালত কার্তিক ঘোষকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেন। একই সময় অপর পাঁচজনকে বেকসুর খালাস দেন।

সরকারপক্ষে এই মামলা পরিচালনা করেন বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দার বাবু। অপরদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এসএম হায়দার।

ট্যাগস

সাতক্ষীরায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর ফাঁসির আদেশ

আপডেট সময় ০৪:০৮:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২১

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি:  স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় অপর ৫ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

রবিবার সাতক্ষীরা জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক এমডি আজম এই রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডিত আসামির নাম কার্তিক ঘোষ (৪২)। তার বাবার নাম তেজেন্দ্রনাথ ঘোষ।

মামলার নথির বরাত দিয়ে সংশ্লিষ্ট আদালতের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দার বাবু, ২০১০ সালের ১৩ মে তারিখে সাতক্ষীরা জেলার পাটকেলঘাটা থানার রাজেন্দ্রপুর গ্রামে যৌতুকের কারণে স্বামী কার্তিক ঘোষ তার স্ত্রী শিপ্রা ঘোষকে পিটিয়ে হত্যা করেন।

এ ঘটনায় শিপ্রা ঘোষের মা নমিতা ঘোষ পাটকেলঘাটা থানায় একটি মামলা করেন। পুলিশ এ মামলায় কার্তিক ঘোষসহ ৬ জনের নামে চার্জশিট দেয়। আদালতে এ ঘটনায় ১৮ জন সাক্ষী দেন।

বিচারে আদালত কার্তিক ঘোষকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেন। একই সময় অপর পাঁচজনকে বেকসুর খালাস দেন।

সরকারপক্ষে এই মামলা পরিচালনা করেন বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দার বাবু। অপরদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এসএম হায়দার।