ঢাকা ০২:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দু’পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী নিহত, আহত ১০

পাবনা প্রতিনিধি:  পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারা ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়াছিন আলী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন আরও ১০ জন।

শনিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার সময় উপজেলার ভাঁড়ারা চারাবটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম (অপরাধ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত ইয়াছিন আলী সদর উপজেলার ভাঁড়ারা গ্রামের মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে। তিনি আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সুলতান মাহমুদের চাচাতো ভাই।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ভাঁড়ারা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনী প্রচারণা নিয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবু সাঈদ খান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সুলতান মাহামুদ খানের সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়।

এ সময় উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন আহত হন। আহতদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

হাসপাতালে ভর্তি দুজনের অবস্থা অশঙ্কাজনক হলে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। রাজশাহী নেওয়ার পথে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াছিন আলী মারা যান।

এ বিষয়ে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম (অপরাধ) জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। থানায় এ পর্যন্ত কেউ অভিযোগ দাখিল করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ট্যাগস

দু’পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী নিহত, আহত ১০

আপডেট সময় ০৩:৫৬:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২১

পাবনা প্রতিনিধি:  পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারা ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়াছিন আলী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন আরও ১০ জন।

শনিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার সময় উপজেলার ভাঁড়ারা চারাবটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম (অপরাধ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত ইয়াছিন আলী সদর উপজেলার ভাঁড়ারা গ্রামের মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে। তিনি আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সুলতান মাহমুদের চাচাতো ভাই।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ভাঁড়ারা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনী প্রচারণা নিয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবু সাঈদ খান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সুলতান মাহামুদ খানের সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়।

এ সময় উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন আহত হন। আহতদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

হাসপাতালে ভর্তি দুজনের অবস্থা অশঙ্কাজনক হলে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। রাজশাহী নেওয়ার পথে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াছিন আলী মারা যান।

এ বিষয়ে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম (অপরাধ) জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। থানায় এ পর্যন্ত কেউ অভিযোগ দাখিল করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।