ঢাকা ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘরে মিললো চার সন্তানের জননীর ঝুলন্ত মরদেহ

বরিশাল প্রতিনিধি : ভোলার চরফ্যাশনে পারভিন বেগম (৩৫) নামের চার সন্তানের জননীর গলায় ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সোমবার (৪ অক্টোবর) দুপুর ১টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃত পারভিন উপজেলার শশীভূষণ থানার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের জেলে মো. ইউসুফের স্ত্রী।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গৃহবধূর স্বামী একজন জেলে। তিনি মাছ শিকার করে সংসার পরিচালনা করেন। তার স্ত্রী পারভিন বেগম দীর্ঘদিন ধরে পেট ব্যথায় ভুগছিলেন। গ্রামে বিভিন্ন চিকিৎসকের ওষুধ খেয়েও কোনো উপকার হয়নি। স্বামীর আয় সীমিত থাকায় উন্নত চিকিৎসা করাতে পারেননি।

কয়েকদিন ধরে পারভিনের পেট ব্যথা আরও বেড়ে যায়। সোমবার সকালে হঠাৎ ঘরে আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান পরিবারের সদস্যরা।

শশীভূষণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতের মরদেহ উদ্ধার করেছি। তার পরিবারের দাবি, পেটে ব্যথা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করে।

কিন্তু বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। এজন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি।

ট্যাগস

সর্বাধিক পঠিত

ঘরে মিললো চার সন্তানের জননীর ঝুলন্ত মরদেহ

আপডেট সময় ০৫:০৪:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অক্টোবর ২০২১

বরিশাল প্রতিনিধি : ভোলার চরফ্যাশনে পারভিন বেগম (৩৫) নামের চার সন্তানের জননীর গলায় ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সোমবার (৪ অক্টোবর) দুপুর ১টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃত পারভিন উপজেলার শশীভূষণ থানার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের জেলে মো. ইউসুফের স্ত্রী।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গৃহবধূর স্বামী একজন জেলে। তিনি মাছ শিকার করে সংসার পরিচালনা করেন। তার স্ত্রী পারভিন বেগম দীর্ঘদিন ধরে পেট ব্যথায় ভুগছিলেন। গ্রামে বিভিন্ন চিকিৎসকের ওষুধ খেয়েও কোনো উপকার হয়নি। স্বামীর আয় সীমিত থাকায় উন্নত চিকিৎসা করাতে পারেননি।

কয়েকদিন ধরে পারভিনের পেট ব্যথা আরও বেড়ে যায়। সোমবার সকালে হঠাৎ ঘরে আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান পরিবারের সদস্যরা।

শশীভূষণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতের মরদেহ উদ্ধার করেছি। তার পরিবারের দাবি, পেটে ব্যথা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করে।

কিন্তু বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। এজন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি।