ঢাকা ০২:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :

গণপরিবহন ছাড়া সব যানই চলছে সড়কে

ডেক্স রিপোর্ট :রাজধানীতে চলমান লকডাউনে (কঠোর বিধিনিষেধ) গণপরিবহন ছাড়া সড়কে সব ধরনের পরিবহন চলছে। গাড়ির চাপে কিছু কিছু সড়কে যানজটও সৃষ্টি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন অজুহাতে রাস্তায় বের হচ্ছে মানুষ, যাদের বেশিরভাগই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ৫ এপ্রিল থেকে সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। ওই দিন থেকেই গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

তবে দিন যত যাচ্ছে, সড়কে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে যানবাহন। এর মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজি অটোরিকশা, রিকশা, ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চলাচল বেশি করছে। ফলে যে উদ্দেশ্যে লকডাউন বা কঠোর বিধিনিষেধ দেয়া হয়েছে, তার সুফল পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ১২টা। তেজগাঁও সাতরাস্তা মোড়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছিলেন কনস্টেবল শাহীন রেজা। কিন্তু কিছুক্ষণ পরপরই সড়কে গাড়ির জটলা লেগে যাচ্ছিল। একা তা নিয়ন্ত্রণে তাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
জানতে চাইলে পুলিশ কনস্টেবল শাহীন বলেন, সাতরাস্তা থেকে উত্তরা পর্যন্ত কোথাও কোনো সিগনাল নেই। ইউটার্ন নিয়ে যান চলাচল করে। কিন্তু সাতরাস্তা মোড়ে ট্রাফিক চাপ বেশি থাকে। এখন লকডাউনের মধ্যেও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে কষ্ট হচ্ছে।

শাজাহানপুর মোড়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছিলেন সার্জেন্ট মহসিন মিয়া। এর পাশাপাশি মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহনের লাইসেন্স পরীক্ষা করছিলেন তিনি। কিন্তু চালক বা যাত্রীদের মুভমেন্ট পাস বাছাই করতে দেখা যায়নি।

জানতে চাইলে মহসিন বলেন, এখন গণপরিবহন বাবা ছাড়া সব ধরনের যানবাহনই চলছে। সড়কে মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে। তাই যারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করছেন তাদের কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে না। যেসব যানবাহনে গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন করছে, সেগুলোকে আটকানো হচ্ছে। মামলা-জরিমানা করা হচ্ছে।

ট্যাগস

বনি আমার প্রেমিক ছিল না,ওর সঙ্গে আর সিনেমা করব না: ঋত্বিকা সেন

গণপরিবহন ছাড়া সব যানই চলছে সড়কে

আপডেট সময় ০৩:৩৩:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১

ডেক্স রিপোর্ট :রাজধানীতে চলমান লকডাউনে (কঠোর বিধিনিষেধ) গণপরিবহন ছাড়া সড়কে সব ধরনের পরিবহন চলছে। গাড়ির চাপে কিছু কিছু সড়কে যানজটও সৃষ্টি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন অজুহাতে রাস্তায় বের হচ্ছে মানুষ, যাদের বেশিরভাগই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ৫ এপ্রিল থেকে সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। ওই দিন থেকেই গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

তবে দিন যত যাচ্ছে, সড়কে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে যানবাহন। এর মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজি অটোরিকশা, রিকশা, ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চলাচল বেশি করছে। ফলে যে উদ্দেশ্যে লকডাউন বা কঠোর বিধিনিষেধ দেয়া হয়েছে, তার সুফল পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ১২টা। তেজগাঁও সাতরাস্তা মোড়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছিলেন কনস্টেবল শাহীন রেজা। কিন্তু কিছুক্ষণ পরপরই সড়কে গাড়ির জটলা লেগে যাচ্ছিল। একা তা নিয়ন্ত্রণে তাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
জানতে চাইলে পুলিশ কনস্টেবল শাহীন বলেন, সাতরাস্তা থেকে উত্তরা পর্যন্ত কোথাও কোনো সিগনাল নেই। ইউটার্ন নিয়ে যান চলাচল করে। কিন্তু সাতরাস্তা মোড়ে ট্রাফিক চাপ বেশি থাকে। এখন লকডাউনের মধ্যেও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে কষ্ট হচ্ছে।

শাজাহানপুর মোড়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছিলেন সার্জেন্ট মহসিন মিয়া। এর পাশাপাশি মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহনের লাইসেন্স পরীক্ষা করছিলেন তিনি। কিন্তু চালক বা যাত্রীদের মুভমেন্ট পাস বাছাই করতে দেখা যায়নি।

জানতে চাইলে মহসিন বলেন, এখন গণপরিবহন বাবা ছাড়া সব ধরনের যানবাহনই চলছে। সড়কে মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে। তাই যারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করছেন তাদের কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে না। যেসব যানবাহনে গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন করছে, সেগুলোকে আটকানো হচ্ছে। মামলা-জরিমানা করা হচ্ছে।