ঢাকা ০৯:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় স্কুল ছাত্রের মৃত্যু

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ  গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালে স্কুল ছাত্রের মৃত্যুর জের ধরে বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার দু’দিন ধরে বহিঃবিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়েছে

ফলে দুর দুরান্ত থেকে আগত দরিদ্র রোগীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছে। তারা চিকিৎসা না পেয়ে অসুস্থ অবস্থায়ই বাড়ি ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।

মঙ্গলবার রাতে স্কুল ছাত্র ছাত্র হাসিবুর রহমানের মৃত্যুর ঘটনায় স্বজনদের হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সদের মারপিটকে কেন্দ্র করে তারা হাসপাতালের বহিঃবিভাগে চিকিৎসা বন্ধ রেখেছে।

তবে জরুরী বিভাগ ও হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীদের চিকিৎসা চালু রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গাইবান্ধা সদর উপজেলার গিদারী ইউনিয়নের দক্ষিণ গিদারী গ্রামের বেপারীপাড়ার বকুল মিয়ার ছেলে ও স্থানীয় আমানউল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র হাসিবুর রহমান মঙ্গলবার বিকালে খেলাধুলা শেষে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে চিকিৎসার জন্য ওইদিন সন্ধ্যায় জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে।

হাসপাতালের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. সুজন পাল প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসিবুরকে সাধারণ বেডে ভর্তি করান।

এরপর হাসিবুরের অবস্থার উন্নতি না হলে রাত ৯টায় ডাক্তার হাসিবুরের শরীরে একটি ইনজেকশন পুশ করেন। ইনজেকশন পুশ করার পরপরই হাসিবুরের নাক-মুখ দিয়ে ফেনা ও রক্ত বের হয়ে কিছুক্ষনের মধ্যে তার মৃত্যু হয়।

ট্যাগস

গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় স্কুল ছাত্রের মৃত্যু

আপডেট সময় ০৭:২৬:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২১

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ  গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালে স্কুল ছাত্রের মৃত্যুর জের ধরে বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার দু’দিন ধরে বহিঃবিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়েছে

ফলে দুর দুরান্ত থেকে আগত দরিদ্র রোগীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছে। তারা চিকিৎসা না পেয়ে অসুস্থ অবস্থায়ই বাড়ি ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।

মঙ্গলবার রাতে স্কুল ছাত্র ছাত্র হাসিবুর রহমানের মৃত্যুর ঘটনায় স্বজনদের হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সদের মারপিটকে কেন্দ্র করে তারা হাসপাতালের বহিঃবিভাগে চিকিৎসা বন্ধ রেখেছে।

তবে জরুরী বিভাগ ও হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীদের চিকিৎসা চালু রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গাইবান্ধা সদর উপজেলার গিদারী ইউনিয়নের দক্ষিণ গিদারী গ্রামের বেপারীপাড়ার বকুল মিয়ার ছেলে ও স্থানীয় আমানউল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র হাসিবুর রহমান মঙ্গলবার বিকালে খেলাধুলা শেষে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে চিকিৎসার জন্য ওইদিন সন্ধ্যায় জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে।

হাসপাতালের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. সুজন পাল প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসিবুরকে সাধারণ বেডে ভর্তি করান।

এরপর হাসিবুরের অবস্থার উন্নতি না হলে রাত ৯টায় ডাক্তার হাসিবুরের শরীরে একটি ইনজেকশন পুশ করেন। ইনজেকশন পুশ করার পরপরই হাসিবুরের নাক-মুখ দিয়ে ফেনা ও রক্ত বের হয়ে কিছুক্ষনের মধ্যে তার মৃত্যু হয়।