ঢাকা ০৭:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo বিএনপি যতই চাপ দিক, সংস্কারের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচন: উপদেষ্টা নাহিদ Logo ঈদ ছাড়াও সিনেমা সুপারহিট হয়: শাকিব খান Logo যুক্তরাজ্যে গেলেই গ্রেপ্তার হবেন নেতানিয়াহু! Logo নওগাঁ ছাত্র -জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে স্মরণসভা Logo নির্বাচন দ্রুত হওয়া প্রয়োজন, নয়তো ষড়যন্ত্র বাড়বে: তারেক রহমান Logo আদানির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি Logo ইউক্রেনের প্রথম আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল রাশিয়া Logo সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্ভাষণ জানালেন ড. ইউনূস Logo সুমন হত্যা মামলার প্রধান আসামি বুলবুল গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার Logo সাফ চ্যাম্পিয়ন তিন নারী খেলোয়াড়কে সাতক্ষীরায় গণসংবর্ধনা

কনস্টেবল হারুন পাঁচদিনের রিমান্ডে

সিলেট প্রতিনিধি: সিলেট নগরের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে পুলিশের নির্যাতনে রায়হান হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাময়িক বরখাস্ত কনস্টেবল হারুনুর রশিদকে পাঁচদিনের রিমান্ডে পেয়েছে পিবিআই।

শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকেল চারটার দিকে সিলেটের মুখ্য মহানগর বিচারিক হাকিম (৩য় আদালত) বিচারক শারমিন খানম নীলার আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাতদিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে তার পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

সিলেট মহানগর পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার (প্রসিকিউশন) অমূল্য ভূষণ চৌধুরী এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিআইবি পুলিশের পরিদর্শক মাহিদুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্তকৃত কনস্টেবল হারুনুর রশিদকে সাতদিনের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করেন। পরে আদালত তার পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।

এ নিয়ে আলোচিত এই মামলায় বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির বরখাস্তকৃত দুই কনস্টেবলকে গ্রেফতারের পর পাঁচদিনের রিমান্ডে নেয়। গত ২১ অক্টোবর ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয় পুলিশ সদস্য টিটু চন্দ্র দাসকে।

এর আগে শুক্রবার (২৩ অক্টোবর) রাতে প্রথমে পুলিশ লাইন থেকে বরখাস্ত হওয়া পুলিশ সদস্য হারুনকে গ্রেফতার করে পিবিআই। পরে বিকেল চারটার দিকে সিলেটের মূখ্য মহানগর হাকিম ৩য় আদালতের তাকে হাজির করে পাঁচদিনের রিমান্ডে নেয় পিবিআই।

হারুন বন্দরবাজার ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। রায়হান হত্যার পর তাকেসহ চারজন পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

প্রসঙ্গত, ১১ অক্টোবর বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতন করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে রায়হানের মৃত্যু হয়।

রায়হান সিলেট নগরের আখালিয়ার নেহারিপাড়ার বিডিআরের হাবিলদার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি নগরের রিকাবিবাজার স্টেডিয়াম মার্কেটে এক চিকিৎসকের চেম্বারে চাকরি করতেন।

ট্যাগস

বিএনপি যতই চাপ দিক, সংস্কারের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচন: উপদেষ্টা নাহিদ

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

কনস্টেবল হারুন পাঁচদিনের রিমান্ডে

আপডেট সময় ০৬:৪৬:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২০

সিলেট প্রতিনিধি: সিলেট নগরের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে পুলিশের নির্যাতনে রায়হান হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাময়িক বরখাস্ত কনস্টেবল হারুনুর রশিদকে পাঁচদিনের রিমান্ডে পেয়েছে পিবিআই।

শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকেল চারটার দিকে সিলেটের মুখ্য মহানগর বিচারিক হাকিম (৩য় আদালত) বিচারক শারমিন খানম নীলার আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাতদিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে তার পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

সিলেট মহানগর পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার (প্রসিকিউশন) অমূল্য ভূষণ চৌধুরী এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিআইবি পুলিশের পরিদর্শক মাহিদুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্তকৃত কনস্টেবল হারুনুর রশিদকে সাতদিনের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করেন। পরে আদালত তার পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।

এ নিয়ে আলোচিত এই মামলায় বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির বরখাস্তকৃত দুই কনস্টেবলকে গ্রেফতারের পর পাঁচদিনের রিমান্ডে নেয়। গত ২১ অক্টোবর ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয় পুলিশ সদস্য টিটু চন্দ্র দাসকে।

এর আগে শুক্রবার (২৩ অক্টোবর) রাতে প্রথমে পুলিশ লাইন থেকে বরখাস্ত হওয়া পুলিশ সদস্য হারুনকে গ্রেফতার করে পিবিআই। পরে বিকেল চারটার দিকে সিলেটের মূখ্য মহানগর হাকিম ৩য় আদালতের তাকে হাজির করে পাঁচদিনের রিমান্ডে নেয় পিবিআই।

হারুন বন্দরবাজার ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। রায়হান হত্যার পর তাকেসহ চারজন পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

প্রসঙ্গত, ১১ অক্টোবর বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতন করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে রায়হানের মৃত্যু হয়।

রায়হান সিলেট নগরের আখালিয়ার নেহারিপাড়ার বিডিআরের হাবিলদার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি নগরের রিকাবিবাজার স্টেডিয়াম মার্কেটে এক চিকিৎসকের চেম্বারে চাকরি করতেন।