ঢাকা ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আরও ২ লাখ টন রাসায়নিক সার সংগ্রহ করবে সরকার

রাসায়নিক সার

অর্থনীতি ডেস্কঃ নিবিড় ও সম্প্রসারিত চাষাবাদের প্রয়োজনে চলতি বছরে সারের চাহিদা পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার। এ জন্য আরও দুই লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া ও ডিএপি সার জরুরি ভিত্তিতে সংগ্রহ করা হবে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিবিড় ও সম্প্রসারিত চাষাবাদের প্রয়োজনে সম্প্রতি চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে।

এতে অতিরিক্ত ১ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া ও ১ লাখ মেট্রিক টন ডিএপি সার উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জরুরি ভিত্তিতে সংগ্রহ করা হবে।

এ অতিরিক্ত ইউরিয়া সার বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি) এবং ডিএপি সার কৃষি মন্ত্রণালয় সংগ্রহ করবে। এ সার ফসল উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

এর আগে চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছিল ইউরিয়া ২৪ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ডিএপি ১৩ লাখ মেট্রিক টন। এখন চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ইউরিয়া ২৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ডিএপি ১৪ লাখ মেট্রিক টন।

ট্যাগস

আরও ২ লাখ টন রাসায়নিক সার সংগ্রহ করবে সরকার

আপডেট সময় ০৬:৪১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২০

অর্থনীতি ডেস্কঃ নিবিড় ও সম্প্রসারিত চাষাবাদের প্রয়োজনে চলতি বছরে সারের চাহিদা পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার। এ জন্য আরও দুই লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া ও ডিএপি সার জরুরি ভিত্তিতে সংগ্রহ করা হবে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিবিড় ও সম্প্রসারিত চাষাবাদের প্রয়োজনে সম্প্রতি চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে।

এতে অতিরিক্ত ১ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া ও ১ লাখ মেট্রিক টন ডিএপি সার উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জরুরি ভিত্তিতে সংগ্রহ করা হবে।

এ অতিরিক্ত ইউরিয়া সার বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি) এবং ডিএপি সার কৃষি মন্ত্রণালয় সংগ্রহ করবে। এ সার ফসল উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

এর আগে চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছিল ইউরিয়া ২৪ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ডিএপি ১৩ লাখ মেট্রিক টন। এখন চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ইউরিয়া ২৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ডিএপি ১৪ লাখ মেট্রিক টন।