ঢাকা ০৩:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

প্রতীকী ছবি

খুলনা,প্রতিনিধিঃ খুলনার তেরখাদা উপজেলায় মাছ ধরার ঘুনি চুরি করাকে কেন্দ্র করে জনি মোল্লা (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার (১৪ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার পুরাতন জয়সেনা (খালপড়া) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

জনি ওই গ্রামের মো. লুৎফর রহমান মোল্লার ছেলে। তেরখাদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার রায়  জানান, সকালে উপজেলার জয়সেনা গ্রামে মাছ ধরার ঘুনি চুরি করাকে কেন্দ্র করে জনি ও খোরশেদ মোল্লার-

মধ্যে বাক-বিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে খোরশেদ হাতে থাকা হাসুয়া দিয়ে জনির পিঠে কোপ দেন। এতে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে তেরখাদা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল বশার বিশ্বাসের সঙ্গে নিহত জনি মোল্লাদের। বিরোধের

জের ধরে সকালে দু’পক্ষের মধ্যে বাক-বিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে প্রতিপক্ষরা হাসুয়া দিয়ে জনিকে কুপিয়ে অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যায়।

ট্যাগস

সর্বাধিক পঠিত

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

আপডেট সময় ১২:০৩:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ অগাস্ট ২০২০

খুলনা,প্রতিনিধিঃ খুলনার তেরখাদা উপজেলায় মাছ ধরার ঘুনি চুরি করাকে কেন্দ্র করে জনি মোল্লা (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার (১৪ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার পুরাতন জয়সেনা (খালপড়া) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

জনি ওই গ্রামের মো. লুৎফর রহমান মোল্লার ছেলে। তেরখাদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার রায়  জানান, সকালে উপজেলার জয়সেনা গ্রামে মাছ ধরার ঘুনি চুরি করাকে কেন্দ্র করে জনি ও খোরশেদ মোল্লার-

মধ্যে বাক-বিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে খোরশেদ হাতে থাকা হাসুয়া দিয়ে জনির পিঠে কোপ দেন। এতে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে তেরখাদা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল বশার বিশ্বাসের সঙ্গে নিহত জনি মোল্লাদের। বিরোধের

জের ধরে সকালে দু’পক্ষের মধ্যে বাক-বিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে প্রতিপক্ষরা হাসুয়া দিয়ে জনিকে কুপিয়ে অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যায়।