ঢাকা ০১:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ৯ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন

বিশ্বব্যাংক

অর্থনীতি ডেস্কঃ    দেশে মানসম্মত কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও চাকরি হারানোর ঝুঁকি মোকাবিলায় ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন বা ১০৫ কোটি ডলার (প্রতি ডলার ৮৬ টাকা দরে বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯ হাজার ৩০ কোটি টাকা) অর্থ ছাড় করেছে বিশ্বব্যাংক।

তিনটি পৃথক প্রকল্পের আওতায় এই অর্থ ছাড় করা হয়েছে। প্রকল্প তিনটির মাধ্যমে সরাসরি সাড়ে তিন লাখ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। অবদান রাখবে পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও।

শনিবার (২০ জুন) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

মহামারি থেকে অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করার পাশাপাশি ভবিষ্যতে সংকট মোকাবিলা করার লক্ষ্যে তিনটি প্রকল্পে এই অনুমোদন।

চলমান সংকটে প্রকল্পগুলোকে অসাধারণ উদ্যোগ উল্লেখ করে বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, কোভিড-১৯ মহামারিটি দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে গভীরভাবে বিপদে ফেলেছে।

প্রকল্পগুলো ডিজিটাল অর্থনীতির ভিত্তি বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি উন্নত কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রত্যক্ষ বেসরকারি বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনীতিকে চাঙা করবে।

ট্যাগস
সর্বাধিক পঠিত

কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ৯ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন

আপডেট সময় ০৬:১২:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জুন ২০২০

অর্থনীতি ডেস্কঃ    দেশে মানসম্মত কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও চাকরি হারানোর ঝুঁকি মোকাবিলায় ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন বা ১০৫ কোটি ডলার (প্রতি ডলার ৮৬ টাকা দরে বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯ হাজার ৩০ কোটি টাকা) অর্থ ছাড় করেছে বিশ্বব্যাংক।

তিনটি পৃথক প্রকল্পের আওতায় এই অর্থ ছাড় করা হয়েছে। প্রকল্প তিনটির মাধ্যমে সরাসরি সাড়ে তিন লাখ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। অবদান রাখবে পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও।

শনিবার (২০ জুন) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

মহামারি থেকে অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করার পাশাপাশি ভবিষ্যতে সংকট মোকাবিলা করার লক্ষ্যে তিনটি প্রকল্পে এই অনুমোদন।

চলমান সংকটে প্রকল্পগুলোকে অসাধারণ উদ্যোগ উল্লেখ করে বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, কোভিড-১৯ মহামারিটি দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে গভীরভাবে বিপদে ফেলেছে।

প্রকল্পগুলো ডিজিটাল অর্থনীতির ভিত্তি বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি উন্নত কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রত্যক্ষ বেসরকারি বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনীতিকে চাঙা করবে।