ক্রীড়া ডেস্কঃ করোনার এই দুঃসময়ে অনেকেই চাকরি হারাচ্ছেন! খরচ কমাতে ছাঁটাইয়ের পথ বেছে নিচ্ছে অনেক প্রতিষ্ঠান। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াও তেমনটাই করেছে।
গত এপ্রিল থেকে হেড অফিসের ৮০ ভাগ কর্মীকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়েছে তারা। ছাঁটাইও হয়েছে।
করোনার আর্থিক ক্ষতি পোষাতে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী (সিইও) কেভিন রবার্টস এমন কঠোর সিদ্ধান্ত নেন। তবে শেষ পর্যন্ত নিজের চাকরিটাও বাঁচাতে পারছেন না তিনি। সোমবার অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় গণমা
ন্তবর্তীকালীন প্রধান নির্বাহী নিয়োগ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়ে গেছে বলেই খবর অস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যমের। তবে সংবাদ সংস্থা ‘রয়টার্স’-এর পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার কেউ মুখ খুলতে রাজি হননি।
করোনার এই সময়টায় বোর্ড পরিচালনায় অদক্ষতার পরিচয় দিয়ে সমালোচিত হয়েছেন রবার্টস। বোর্ডের কর্মচারী-খেলোয়াড়দের বেতন প্রায় পুরোটাই কাটার সিদ্ধান্ত নিলেও তিনি নিজে তার বেতনের ৮০ ভাগই পাচ্ছিলেন।
এত অর্থ সাশ্রয়ের চেষ্টার মধ্যে আবার কমনওয়েলথ ব্যাংক থেকে ৫০ মিলিয়ন ইউএস ডলার ঋণ নেয় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। সেটা নিয়েও অনেক কথা শুনতে হয়েছে কেভিন রবার্টসকে।
এছাড়া ভারতের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজের জন্য পার্থকে ভেন্যু না করায় ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া স্টেট অ্যাসোসিয়েশনের অসন্তোষ ক্রয় করেন রবার্টস।
সবমিলিয়ে বহুমুখী চাপে পড়ে যান ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার এই সিইও। বোর্ডের সদস্যরা তাই তাকে সরিয়ে দেয়ার ব্যাপারে একমত হয়েছেন। এখন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসার অপেক্ষা।
ধ্যমের খবরে এসেছে, বিকল্প প্রধান নির্বাহী বাছাই করতে বোর্ডের সদস্যরা এক জরুরী সভা সেরে ফেলেছেন।
অন্তবর্তীকালীন প্রধান নির্বাহী নিয়োগ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়ে গেছে বলেই খবর অস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যমের। তবে সংবাদ সংস্থা ‘রয়টার্স’-এর পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার কেউ মুখ খুলতে রাজি হননি।
করোনার এই সময়টায় বোর্ড পরিচালনায় অদক্ষতার পরিচয় দিয়ে সমালোচিত হয়েছেন রবার্টস। বোর্ডের কর্মচারী-খেলোয়াড়দের বেতন প্রায় পুরোটাই কাটার সিদ্ধান্ত নিলেও তিনি নিজে তার বেতনের ৮০ ভাগই পাচ্ছিলেন।
এত অর্থ সাশ্রয়ের চেষ্টার মধ্যে আবার কমনওয়েলথ ব্যাংক থেকে ৫০ মিলিয়ন ইউএস ডলার ঋণ নেয় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। সেটা নিয়েও অনেক কথা শুনতে হয়েছে কেভিন রবার্টসকে।
এছাড়া ভারতের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজের জন্য পার্থকে ভেন্যু না করায় ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া স্টেট অ্যাসোসিয়েশনের অসন্তোষ ক্রয় করেন রবার্টস।
সবমিলিয়ে বহুমুখী চাপে পড়ে যান ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার এই সিইও। বোর্ডের সদস্যরা তাই তাকে সরিয়ে দেয়ার ব্যাপারে একমত হয়েছেন। এখন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসার অপেক্ষা।