ঢাকা ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo আদানির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি Logo ইউক্রেনের প্রথম আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল রাশিয়া Logo সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্ভাষণ জানালেন ড. ইউনূস Logo সুমন হত্যা মামলার প্রধান আসামি বুলবুল গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার Logo সাফ চ্যাম্পিয়ন তিন নারী খেলোয়াড়কে সাতক্ষীরায় গণসংবর্ধনা Logo আপত্তিকর ভিডিও ধারণের অভিযোগ তিশার Logo আমরা সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখব : প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস Logo নতুন আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পেলেন বাহারুল আলম Logo সিরিয়ার ঐতিহ্যবাহী পালমিরা শহরে ইসরায়েলি ভয়াবহ হামলায়, নিহত ৩৬, আহত ৫০ Logo ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেওয়ায় চালকদের বিক্ষোভ

এক নজরে কোন এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট কত তারিখ পর্যন্ত বন্ধ

বিমান

স্টাফ রিপোর্টারঃ  সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করে আগামী ১৬ মে পর্যন্ত বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোতে সব ধরনের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল বাতিল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)

তবে এই সময়ের আগেই দেশি এয়ারলাইন্সগুলো বিভিন্ন রুটে নিজেদের ফ্লাইট চলাচল সীমিত ও বাতিল করেছিল।

বাংলাদেশের চারটি এয়ারলাইন্সের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আগে থেকেই ১৫ মে পর্যন্ত সব ধরনের ফ্লাইট উড্ডয়ন ও অবতরণ বন্ধ রেখেছিল।

পরে যখন বেবিচক ফ্লাইট চলাচলের নিষেধাজ্ঞা ১৬ মে পর্যন্ত বর্ধিত করে তখন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সও তাদের ফ্লাইট ১৬ মে পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করে।

তবে বিভিন্ন দেশে আটকেপড়া যাত্রীদের আনা-নেয়ার জন্য বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনা, সবজি রফতানিসহ বিমানের কার্গো ফ্লাইটগুলো এখনও চালু রয়েছে।

বর্তমানে বাংলাদেশের একমাত্র ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সই আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। তারা চীনের গুয়াঞ্জুতে সপ্তাহে একটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

ব্যাংকক ছাড়া তাদের অন্যান্য রুটের ফ্লাইট সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ১৬ মে পর্যন্ত স্থগিত রয়েছে। শুধু ব্যাংককের ফ্লাইটগুলো ৩১ মে পর্যন্ত স্থগিত করেছে তারা। তবে চেন্নাইসহ ভারতে আটকেপড়া বাংলাদেশিদের আনতে বেশ কয়েকটি বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনা করছে তারা।

বেবিচকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নভোএয়ার ১৬ মে পর্যন্ত সব ধরনের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ রেখেছে। গত ২০ মার্চ থেকে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ তিন মাসের জন্য ফ্লাইট চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে। তাদের ঘোষিত সময় অনুযায়ী আগামী ২০ জুন তাদের ফ্লাইট অপারেশনে আসার কথা রয়েছে।

বাংলাদেশে আসা বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলোর মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়া ৩০ জুন পর্যন্ত সব ধরনের শিডিউল ফ্লাইট স্থগিত করেছে। বাকিদের মধ্যে হংকংয়ের ক্যাথে প্যাসিফিক (ড্রাগন) এয়ারওয়েজ ৩০ জুন, সৌদিয়া এয়ারলাইন্স ৩১ মে, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের রুটের

এমিরেটস এয়ারলাইন্স ৩০ জুন, মধ্যপ্রাচ্যের গালফ এয়ার ১৫ মে, নেপালের হিমালয় এয়ারলাইন্স ১৫ মে, কুয়েত এয়ারওয়েজ ৩০ জুন, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ৩০ জুন, থাই এয়ারওয়েজ ৩১ মে, মালিন্দো এয়ার ৩০ আগস্ট, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স ৩০ মে, থাই এয়ারওয়েজ ৩১ মে, টার্কিশ এয়ারলাইন্স ২৭ মে, শ্রীলঙ্কার এয়ারলাইন্স ১৫ মে পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে।

এছাড়াও চায়না ইস্টার্ন ও ভারতের ইন্ডিগো এয়ারওয়েজ অনির্দিষ্টকালের জন্য ফ্লাইট চলাচল বন্ধ রেখেছে।

ট্যাগস

আদানির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

এক নজরে কোন এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট কত তারিখ পর্যন্ত বন্ধ

আপডেট সময় ১১:৫৩:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ মে ২০২০

স্টাফ রিপোর্টারঃ  সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করে আগামী ১৬ মে পর্যন্ত বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোতে সব ধরনের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল বাতিল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)

তবে এই সময়ের আগেই দেশি এয়ারলাইন্সগুলো বিভিন্ন রুটে নিজেদের ফ্লাইট চলাচল সীমিত ও বাতিল করেছিল।

বাংলাদেশের চারটি এয়ারলাইন্সের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আগে থেকেই ১৫ মে পর্যন্ত সব ধরনের ফ্লাইট উড্ডয়ন ও অবতরণ বন্ধ রেখেছিল।

পরে যখন বেবিচক ফ্লাইট চলাচলের নিষেধাজ্ঞা ১৬ মে পর্যন্ত বর্ধিত করে তখন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সও তাদের ফ্লাইট ১৬ মে পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করে।

তবে বিভিন্ন দেশে আটকেপড়া যাত্রীদের আনা-নেয়ার জন্য বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনা, সবজি রফতানিসহ বিমানের কার্গো ফ্লাইটগুলো এখনও চালু রয়েছে।

বর্তমানে বাংলাদেশের একমাত্র ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সই আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। তারা চীনের গুয়াঞ্জুতে সপ্তাহে একটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

ব্যাংকক ছাড়া তাদের অন্যান্য রুটের ফ্লাইট সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ১৬ মে পর্যন্ত স্থগিত রয়েছে। শুধু ব্যাংককের ফ্লাইটগুলো ৩১ মে পর্যন্ত স্থগিত করেছে তারা। তবে চেন্নাইসহ ভারতে আটকেপড়া বাংলাদেশিদের আনতে বেশ কয়েকটি বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনা করছে তারা।

বেবিচকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নভোএয়ার ১৬ মে পর্যন্ত সব ধরনের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ রেখেছে। গত ২০ মার্চ থেকে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ তিন মাসের জন্য ফ্লাইট চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে। তাদের ঘোষিত সময় অনুযায়ী আগামী ২০ জুন তাদের ফ্লাইট অপারেশনে আসার কথা রয়েছে।

বাংলাদেশে আসা বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলোর মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়া ৩০ জুন পর্যন্ত সব ধরনের শিডিউল ফ্লাইট স্থগিত করেছে। বাকিদের মধ্যে হংকংয়ের ক্যাথে প্যাসিফিক (ড্রাগন) এয়ারওয়েজ ৩০ জুন, সৌদিয়া এয়ারলাইন্স ৩১ মে, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের রুটের

এমিরেটস এয়ারলাইন্স ৩০ জুন, মধ্যপ্রাচ্যের গালফ এয়ার ১৫ মে, নেপালের হিমালয় এয়ারলাইন্স ১৫ মে, কুয়েত এয়ারওয়েজ ৩০ জুন, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ৩০ জুন, থাই এয়ারওয়েজ ৩১ মে, মালিন্দো এয়ার ৩০ আগস্ট, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স ৩০ মে, থাই এয়ারওয়েজ ৩১ মে, টার্কিশ এয়ারলাইন্স ২৭ মে, শ্রীলঙ্কার এয়ারলাইন্স ১৫ মে পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে।

এছাড়াও চায়না ইস্টার্ন ও ভারতের ইন্ডিগো এয়ারওয়েজ অনির্দিষ্টকালের জন্য ফ্লাইট চলাচল বন্ধ রেখেছে।