ঢাকা ১০:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নেত্রকোনায় সৌদি ফেরত প্রবাসীর পলায়ন

 নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ   নেত্রকোনা শহরের পশ্চিম চকপাড়া এলাকার মাদানি মসজিদ সংলগ্ন এক প্রবাসীর পলায়ন। হোম কয়ারেন্টাইন না মেনে অবাধে ঘুরাফেরার খবরে শনিবার দুপুরে সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদা আক্তার শাহ কবিরের বাড়িতে হাজির হন।

কিন্তু এর আগেই সৌদি ফেরত প্রবাসী কবির পালিয়ে গেছে। কেউ কেউ দাবি করছে ঢাকায় চলে গেছে। আবার তার বাড়ির ভাড়াটে বলছেন মোহনগঞ্জ চলে গেছে। কবিরের মা জানিয়েছন পুত্রবধূ তার বাবার বাড়ি পুর্বধলা উপজেলায় গিয়েছে।

ছেলে কোথায় জানেন না। এদিকে প্রশাসন খুঁজে না পেয়ে তার বাড়ির গেইটে নোটিশ টানিয়ে দিয়ে আসেন। মোবাইল ফোন বন্ধ রেখেই প্রবাসী ঘুরছে।

যাতে কেউ তার খোঁজ করতে না পারেন। ইউএনও মাসুদা আক্তার জানান, গত ১২ মার্চ এই প্রবাসী বাড়ি আসলে রাতেই তাকে এসে হোম কোয়ারান্টাইনে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়।

কিন্তু এলাকাবাসী জানায় সে কোয়ারান্টাইন না মেনে ঘুরাফেরা করছে। গত পরশুদিনও তাকে নিজে এসে নিষেধ করে গিয়েছি। আজও পাওয়া যায়নি।

তাকে খুঁজে বের করে জরিমান করা হবে বলেও জানান তিনি। একসময় ইউএনও আশপাশের এলাকাবাসীকেও সচেতন করে আসেন।যারা কবিরের সংস্পর্শ ছিলেন তারাও যেনো কোয়ারান্টাইনে থাকেন।

এদিকে সিভিল সার্জন মো. তাজুল ইসলাম জানান, আজ পর্যন্ত মোট ৮১ জনকে হোম কোয়ারান্টাইনে থাকতে বাধ্য করা হয়েছে। অন্যদিকে গত বৃহস্পতিবার বিকালে পুলিশে স্পেশাল শাখায় ইমিগ্রেশন থেকে জেলার মোট ৮০৭ জন প্রবাসীর তালিকা এসেছে।

ট্যাগস

নেত্রকোনায় সৌদি ফেরত প্রবাসীর পলায়ন

আপডেট সময় ০৩:৩০:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ মার্চ ২০২০

 নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ   নেত্রকোনা শহরের পশ্চিম চকপাড়া এলাকার মাদানি মসজিদ সংলগ্ন এক প্রবাসীর পলায়ন। হোম কয়ারেন্টাইন না মেনে অবাধে ঘুরাফেরার খবরে শনিবার দুপুরে সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদা আক্তার শাহ কবিরের বাড়িতে হাজির হন।

কিন্তু এর আগেই সৌদি ফেরত প্রবাসী কবির পালিয়ে গেছে। কেউ কেউ দাবি করছে ঢাকায় চলে গেছে। আবার তার বাড়ির ভাড়াটে বলছেন মোহনগঞ্জ চলে গেছে। কবিরের মা জানিয়েছন পুত্রবধূ তার বাবার বাড়ি পুর্বধলা উপজেলায় গিয়েছে।

ছেলে কোথায় জানেন না। এদিকে প্রশাসন খুঁজে না পেয়ে তার বাড়ির গেইটে নোটিশ টানিয়ে দিয়ে আসেন। মোবাইল ফোন বন্ধ রেখেই প্রবাসী ঘুরছে।

যাতে কেউ তার খোঁজ করতে না পারেন। ইউএনও মাসুদা আক্তার জানান, গত ১২ মার্চ এই প্রবাসী বাড়ি আসলে রাতেই তাকে এসে হোম কোয়ারান্টাইনে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়।

কিন্তু এলাকাবাসী জানায় সে কোয়ারান্টাইন না মেনে ঘুরাফেরা করছে। গত পরশুদিনও তাকে নিজে এসে নিষেধ করে গিয়েছি। আজও পাওয়া যায়নি।

তাকে খুঁজে বের করে জরিমান করা হবে বলেও জানান তিনি। একসময় ইউএনও আশপাশের এলাকাবাসীকেও সচেতন করে আসেন।যারা কবিরের সংস্পর্শ ছিলেন তারাও যেনো কোয়ারান্টাইনে থাকেন।

এদিকে সিভিল সার্জন মো. তাজুল ইসলাম জানান, আজ পর্যন্ত মোট ৮১ জনকে হোম কোয়ারান্টাইনে থাকতে বাধ্য করা হয়েছে। অন্যদিকে গত বৃহস্পতিবার বিকালে পুলিশে স্পেশাল শাখায় ইমিগ্রেশন থেকে জেলার মোট ৮০৭ জন প্রবাসীর তালিকা এসেছে।