ঢাকা ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাদা পোশাকে ডিবি আর কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

এখন থেকে সাদা পোশাকে ডিবি আর কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

তিনি বলেন, কাউকে ধরতে হলে ডিবির পোশাক ও আইডি কার্ড প্রদর্শন করতে হবে।আজ সোমবার (৬ জানুয়ারি) ডিবি কার্যালয় পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।এসময় ডিবিতে আর কোনও আয়নাঘর, আর ভাতের হোটেল থাকবে না বলেও সাফ জানিয়ে দেন তিনি।

বাংলাদেশে অবৈধভাবে বসবাসরত বিদেশি নাগরিকদের ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ থেকেই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।পাসপোর্ট করতে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে কি না এবিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। রোহিঙ্গাদের জন্য এখনই পুলিশ ভেরিফিকেশন বন্ধ করা যাচ্ছে না।

উপদেষ্টা আরও বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও মিয়ানমার থেকে মাদকের চালান হয়, তাই সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রয়েছে। সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মিয়ানমার সরকার ও আরাকান আর্মীদের সাথে সরকার প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখছে।

ট্যাগস

সাদা পোশাকে ডিবি আর কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আপডেট সময় ০৪:৪৮:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৫

এখন থেকে সাদা পোশাকে ডিবি আর কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

তিনি বলেন, কাউকে ধরতে হলে ডিবির পোশাক ও আইডি কার্ড প্রদর্শন করতে হবে।আজ সোমবার (৬ জানুয়ারি) ডিবি কার্যালয় পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।এসময় ডিবিতে আর কোনও আয়নাঘর, আর ভাতের হোটেল থাকবে না বলেও সাফ জানিয়ে দেন তিনি।

বাংলাদেশে অবৈধভাবে বসবাসরত বিদেশি নাগরিকদের ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ থেকেই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।পাসপোর্ট করতে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে কি না এবিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। রোহিঙ্গাদের জন্য এখনই পুলিশ ভেরিফিকেশন বন্ধ করা যাচ্ছে না।

উপদেষ্টা আরও বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও মিয়ানমার থেকে মাদকের চালান হয়, তাই সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রয়েছে। সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মিয়ানমার সরকার ও আরাকান আর্মীদের সাথে সরকার প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখছে।