দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে হলে জয়ই প্রয়োজন ছিল মেসি-নেইমারদের সাবেক ক্লাব পিএসজির। ড্র, করলেও চলবে। তবে, চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার লড়াইয়ে পিএসজির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতা ছিল এসি মিলানেরও।
শেষ রাউন্ডের লড়াইয়ে জার্মান ক্লাব বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের মুখোমুখি পিএসজি। এসি মিলান মাঠে নেমেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ক্লাব নিউক্যাসলের বিপক্ষে। নাটকীয়তাপূর্ণ এই দুই ম্যাচে পিএসজি জিততে না পারলেও উঠে গেছে দ্বিতীয় রাউন্ডে। বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছে প্যারিসের ক্লাবটি। অন্য ম্যাচে নিউক্যাসলের বিপক্ষে ২-১ গোলে জয় পেয়েছে এসি মিলান।
একদিকে ড্র এবং অন্যদিকে জয় হলেও পয়েন্ট পিএসজি-এসি মিলানের সমান ৮ করে। কিন্তু গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকার কারণে দ্বিতীয় রাউন্ড নিশ্চিত হয়ে গেলো কিলিয়ান এমবাপের ক্লাবের। বরুশিয়ার মাঠ সিগন্যাল ইদুনা পার্কে খেলতে গিয়েছিলো পিএসজি। দুই দলের তুমুল লড়াইয়ে প্রথমার্ধে কোনো গোলই হলো না। দ্বিতীয়ার্ধে ৫ মিনিটের ব্যবধানে গোল পেলো দুই দলই। ৫১ মিনিটে গোল করলো বরুশিয়া। গোলদাতা করিম আদিয়েমি। ৫৬ মিনিটে সেই গোলটি পরিশোধ করে দেন ওয়ারেন জায়ার এমেরি।
৭৬তম মিনিটে একটি গোল করেছিলেন কিলিয়ান এমবাপে। কিন্তু সেই গোলটি বাতিল করে দেয়া হয় অফসাইডের অজুহাতে। ম্যাচ শেষে পিএসজি অধিনায়ক মার্কুইনহোস বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য ছিল দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়া। সেটা অর্জিত হয়েছে। এখন থেকে পরবর্তী ম্যাচ পর্যন্ত আমাদের ভালো প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ, এর চেয়েও বড় প্রতিপক্ষ সামনে রয়েছে।’