ঢাকা ১০:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় শরণার্থী শিবিরে হামলা, সৌদির নিন্দা

গাজার উত্তরাঞ্চলীয় জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলায় বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এই হামলায় নিহতের সংখ্যা দুই শতাধিক। যদিও আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে নিহতের সংখ্যা কয়েক ডজন। আহত হয়েছেন কয়েকশ ব্যক্তি। হতাহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইয়াদ আল-বাজুম জানান, মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) রাতে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি বোমাগুলো আবাসিক ভবনগুলো লক্ষ্য করে ফেলা হয়। বোমা হামলায় একটি আবাসিক কমপ্লেক্স সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। প্রতিটি বোমার ওজন ছিল এক টন।

তিনি বলেন, এই ভবনগুলোতে শত শত শরণার্থী বাস। দখলদার বিমানবাহিনী ছয়টি মার্কিন বোমা দিয়ে ভবনগুলো একেবারে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এটি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর সবচেয়ে বড় হত্যাযজ্ঞ। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইয়াদ আল-বাজুম বলেন, হামলায় অন্তত ৪০০ জন হতাহত হয়েছেন। অনেক দেরি হওয়ার আগে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত ইসরাইলকে থামানো।

এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে বিবৃতিতে দিয়েছে সৌদি আরব। এতে বলা হয়েছে, শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে সৌদি। এদিকে ইরানের রাজনীতিবিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, গাজায় যে যুদ্ধ চলছে তা যদি আরও প্রসারিত হয় তাহলে ইসরায়েল ধ্বংস হয়ে যাবে।

টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আলী বাগেরী-কানি এই মন্তব্য করেন। ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার পর ইসরায়েল পাল্টা হামলা শুরু করে, যা এখনো চলছে।

গাজায় শরণার্থী শিবিরে হামলা, সৌদির নিন্দা

আপডেট সময় ১১:২৪:৪০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ নভেম্বর ২০২৩

গাজার উত্তরাঞ্চলীয় জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলায় বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এই হামলায় নিহতের সংখ্যা দুই শতাধিক। যদিও আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে নিহতের সংখ্যা কয়েক ডজন। আহত হয়েছেন কয়েকশ ব্যক্তি। হতাহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইয়াদ আল-বাজুম জানান, মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) রাতে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি বোমাগুলো আবাসিক ভবনগুলো লক্ষ্য করে ফেলা হয়। বোমা হামলায় একটি আবাসিক কমপ্লেক্স সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। প্রতিটি বোমার ওজন ছিল এক টন।

তিনি বলেন, এই ভবনগুলোতে শত শত শরণার্থী বাস। দখলদার বিমানবাহিনী ছয়টি মার্কিন বোমা দিয়ে ভবনগুলো একেবারে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এটি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর সবচেয়ে বড় হত্যাযজ্ঞ। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইয়াদ আল-বাজুম বলেন, হামলায় অন্তত ৪০০ জন হতাহত হয়েছেন। অনেক দেরি হওয়ার আগে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত ইসরাইলকে থামানো।

এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে বিবৃতিতে দিয়েছে সৌদি আরব। এতে বলা হয়েছে, শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে সৌদি। এদিকে ইরানের রাজনীতিবিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, গাজায় যে যুদ্ধ চলছে তা যদি আরও প্রসারিত হয় তাহলে ইসরায়েল ধ্বংস হয়ে যাবে।

টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আলী বাগেরী-কানি এই মন্তব্য করেন। ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার পর ইসরায়েল পাল্টা হামলা শুরু করে, যা এখনো চলছে।