ঢাকা ০২:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসির সাথে সংলাপে আরপিও সংশোধনীতে জাতীয় পার্টির প্রস্তাবনা

স্টাফ রিপোর্টারঃ  জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশে (আরপিও) সংশোধনী প্রস্তাব প্রদান করা হয়েছে। রবিবার বেলা ১১টায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে নির্বাচন কমিশনের সাথে সংলাপে এ প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়।

প্রস্তাবনা নিম্নরূপ-

১. নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন কমিশনের অধীনে কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মচারীগণ নির্বাচন সংক্রান্ত কমিশনের কোনো নির্দেশ অমান্য করিলে কমিশন সংশ্লিষ্ট বিভাগে প্রেরণ না করে নিজস্ব ক্ষমতাবলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় আইন করতে হবে।

২. নির্বাচনী খরচ বাবদ একজন প্রার্থীর ২৫ লাখ টাকা পরিবর্তন করে ৫০ লাখ টাকা করতে হবে।

৩. ইউটিলিটিস বিল, ক্রেডিট কার্ড-এর বিলের জন্য প্রার্থিতা বাতিলের যে বিধান বর্তমানে বহাল আছে তা বাতিল করতে হবে।

৪. সরকারি কর্মচারীগণ অবসরের যাওয়ার পরে সরকারের মালিকানাধীন, আংশিক মালিকানাধীন, স্বায়িত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগকৃত ব্যক্তিরা নির্বাচন করতে পারবে না।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নুর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, এডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, ফখরুল ইমাম এমপি, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, এডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, লিয়াকত হোসেন খোকা এমপি, জহিরুল ইসলাম জহির, মোস্তফা আল মাহমুদ, ভাইস চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন ভূইয়া, যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু।

গত ১৭ জুলাই থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে উপলক্ষে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি।

ট্যাগস

ইসির সাথে সংলাপে আরপিও সংশোধনীতে জাতীয় পার্টির প্রস্তাবনা

আপডেট সময় ০৩:৪৬:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ জুলাই ২০২২

স্টাফ রিপোর্টারঃ  জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশে (আরপিও) সংশোধনী প্রস্তাব প্রদান করা হয়েছে। রবিবার বেলা ১১টায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে নির্বাচন কমিশনের সাথে সংলাপে এ প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়।

প্রস্তাবনা নিম্নরূপ-

১. নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন কমিশনের অধীনে কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মচারীগণ নির্বাচন সংক্রান্ত কমিশনের কোনো নির্দেশ অমান্য করিলে কমিশন সংশ্লিষ্ট বিভাগে প্রেরণ না করে নিজস্ব ক্ষমতাবলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় আইন করতে হবে।

২. নির্বাচনী খরচ বাবদ একজন প্রার্থীর ২৫ লাখ টাকা পরিবর্তন করে ৫০ লাখ টাকা করতে হবে।

৩. ইউটিলিটিস বিল, ক্রেডিট কার্ড-এর বিলের জন্য প্রার্থিতা বাতিলের যে বিধান বর্তমানে বহাল আছে তা বাতিল করতে হবে।

৪. সরকারি কর্মচারীগণ অবসরের যাওয়ার পরে সরকারের মালিকানাধীন, আংশিক মালিকানাধীন, স্বায়িত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগকৃত ব্যক্তিরা নির্বাচন করতে পারবে না।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নুর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, এডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, ফখরুল ইমাম এমপি, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, এডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, লিয়াকত হোসেন খোকা এমপি, জহিরুল ইসলাম জহির, মোস্তফা আল মাহমুদ, ভাইস চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন ভূইয়া, যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু।

গত ১৭ জুলাই থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে উপলক্ষে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি।