ঢাকা ০৭:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এক কুকুরের কামড়ে আহত ২৫

নেত্রকোনা প্রতিনিধি :নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলায় পাগলা কুকুরের কামড়ে অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। রোববার (৩ জুলাই) থেকে মঙ্গলবার (৫ জুলাই) দুপুর পর্যন্ত উপজেলার মাঘানসহ পৌরশহরের দেওথান ও মাইলোড়া এলাকায় অন্তত ২৫ জন পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত হয়েছেন।

এছাড়া কয়েকটি গরু ও রাজহাঁসকেও কামড়িয়েছে ওই পাগলা কুকুর।

স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার পৌর সদরে একটি পাগলা কুকুর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে রাস্তা বা বাড়ির পাশে যাকে পাচ্ছে তাকেই কামড়াচ্ছে। এছাড়া কয়েকটি গরু ও হাঁসকেও কামড়েছে। এনিয়ে এলাকায় এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিশেষ করে শিশুদের নিয়ে মানুষ বেশি ভয়ে আছে।

মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহমুদা খাতুন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দু’দিনে অন্তত ২৫ জন কুকুরের কামড়ে আহত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। একটু পর পর কুকুরে কামড়ানো রোগী আসছে। সরকারিভাবে হাসপাতালে জলাতঙ্কের ইনজেকশন না থাকায় ফার্মেসি থেকে কিনে রোগীরা ব্যবহার করছেন।

তিনি আরো বলেন, সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের সঙ্গে এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। কুকুরটিকে মেরে ফেলা ছাড়া আর উপায় নেই। না হলে কুকুরে কামড়ের রোগী আরও বাড়তেই থাকবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছাব্বির আহম্মেদ আকুঞ্জি বলেন, একটা পাগলা কুকুর স্থানীয়রা মেরেছে। আরেকটা রয়ে গেছে মনে হয়। এ বিষয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

ট্যাগস

এক কুকুরের কামড়ে আহত ২৫

আপডেট সময় ০১:০৯:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জুলাই ২০২২

নেত্রকোনা প্রতিনিধি :নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলায় পাগলা কুকুরের কামড়ে অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। রোববার (৩ জুলাই) থেকে মঙ্গলবার (৫ জুলাই) দুপুর পর্যন্ত উপজেলার মাঘানসহ পৌরশহরের দেওথান ও মাইলোড়া এলাকায় অন্তত ২৫ জন পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত হয়েছেন।

এছাড়া কয়েকটি গরু ও রাজহাঁসকেও কামড়িয়েছে ওই পাগলা কুকুর।

স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার পৌর সদরে একটি পাগলা কুকুর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে রাস্তা বা বাড়ির পাশে যাকে পাচ্ছে তাকেই কামড়াচ্ছে। এছাড়া কয়েকটি গরু ও হাঁসকেও কামড়েছে। এনিয়ে এলাকায় এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিশেষ করে শিশুদের নিয়ে মানুষ বেশি ভয়ে আছে।

মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহমুদা খাতুন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দু’দিনে অন্তত ২৫ জন কুকুরের কামড়ে আহত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। একটু পর পর কুকুরে কামড়ানো রোগী আসছে। সরকারিভাবে হাসপাতালে জলাতঙ্কের ইনজেকশন না থাকায় ফার্মেসি থেকে কিনে রোগীরা ব্যবহার করছেন।

তিনি আরো বলেন, সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের সঙ্গে এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। কুকুরটিকে মেরে ফেলা ছাড়া আর উপায় নেই। না হলে কুকুরে কামড়ের রোগী আরও বাড়তেই থাকবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছাব্বির আহম্মেদ আকুঞ্জি বলেন, একটা পাগলা কুকুর স্থানীয়রা মেরেছে। আরেকটা রয়ে গেছে মনে হয়। এ বিষয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।