ঢাকা ০৭:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পৌনে দু ঘণ্টা দেরিতে ছেড়ে গেলো সুন্দরবন এক্সপ্রেস

নির্ধারিত সময়ের প্রায় দেড় ঘণ্টা পর কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়েছে ঢাকা-খুলনাগামী ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’।

স্টাফ রিপোর্টার :  সিডিউল বিপর্যয়ে নির্ধারিত সময়ের প্রায় দেড় ঘণ্টা পর কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়েছে ঢাকা-খুলনাগামী ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের ।  ট্রেনে বসে থাকা যাত্রীরা বিরক্ত হলেও তাদের মুখে ছিল খুশির ছাপ। কারণ তারা সেই সৌভাগ্যবান যারা ট্রেনের টিকিট পেয়েছেন।

শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে দেখা যায়, সোয়া ৮টায় সুন্দরবন এক্সপ্রেসের স্টেশনে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তা আধা ঘণ্টা পরে আসে। এরপর যাত্রীরা আসন গ্রহণের পরও অনেকক্ষণ অপেক্ষায় থাকে ট্রেন। পরবর্তীতে দেড় ঘণ্টা পর ৯টা ৪০ মিনিটের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় ট্রেনটি।

একাধিক যাত্রী ট্রেনের দেরিতে অস্বস্তি প্রকাশ করেন। তবে টিকিট পাওয়ায় এই বিলম্বকে মেনেও নিয়েছেন অনেকে। তারা জানান, অনেক কষ্টে টিকিট পেয়েছি। এখন সুন্দরভাবে যেতে পারলেই হলো।

এই ট্রেনের যাত্রী আসলাম হোসেন বলেন, ভোরেই আমরা ট্রেনের জন্য চলে এসেছি। কিন্তু অনেক সময় পার হয়ে গেলেও ট্রেন ছাড়েনি। এর আগে ৯টা ৫ মিনিটে ছাড়বে জানালেও সাড়ে ৯টায় ছাড়েনি। তবে এর ১০ মিনিট পরেই ট্রেনটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।

এদিকে শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। ভোর থেকেই তারা স্টেশনে আসা শুরু করেন।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২ বা ৩ মে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।

ট্যাগস

পৌনে দু ঘণ্টা দেরিতে ছেড়ে গেলো সুন্দরবন এক্সপ্রেস

আপডেট সময় ১০:৫২:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার :  সিডিউল বিপর্যয়ে নির্ধারিত সময়ের প্রায় দেড় ঘণ্টা পর কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়েছে ঢাকা-খুলনাগামী ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের ।  ট্রেনে বসে থাকা যাত্রীরা বিরক্ত হলেও তাদের মুখে ছিল খুশির ছাপ। কারণ তারা সেই সৌভাগ্যবান যারা ট্রেনের টিকিট পেয়েছেন।

শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে দেখা যায়, সোয়া ৮টায় সুন্দরবন এক্সপ্রেসের স্টেশনে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তা আধা ঘণ্টা পরে আসে। এরপর যাত্রীরা আসন গ্রহণের পরও অনেকক্ষণ অপেক্ষায় থাকে ট্রেন। পরবর্তীতে দেড় ঘণ্টা পর ৯টা ৪০ মিনিটের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় ট্রেনটি।

একাধিক যাত্রী ট্রেনের দেরিতে অস্বস্তি প্রকাশ করেন। তবে টিকিট পাওয়ায় এই বিলম্বকে মেনেও নিয়েছেন অনেকে। তারা জানান, অনেক কষ্টে টিকিট পেয়েছি। এখন সুন্দরভাবে যেতে পারলেই হলো।

এই ট্রেনের যাত্রী আসলাম হোসেন বলেন, ভোরেই আমরা ট্রেনের জন্য চলে এসেছি। কিন্তু অনেক সময় পার হয়ে গেলেও ট্রেন ছাড়েনি। এর আগে ৯টা ৫ মিনিটে ছাড়বে জানালেও সাড়ে ৯টায় ছাড়েনি। তবে এর ১০ মিনিট পরেই ট্রেনটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।

এদিকে শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। ভোর থেকেই তারা স্টেশনে আসা শুরু করেন।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২ বা ৩ মে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।