ঢাকা ০৮:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেতার পরও ব্যাটিংয়ে খুশি নন তামিম

 ক্রীড়া ডেক্স : ম্যাচ জেতা হয়েছে, সিরিজ জয়ের স্বস্তি মিলেছে। তবে পারফরম্যান্সের ময়নাতদন্তে থাকছে অস্বস্তির ছাপও। ম্যাচটি তো হারতেও পারত বাংলাদেশ! চ্যালেঞ্জ খুব কঠিন ছিল না, তবু ভেঙে পড়ে দলের ব্যাটিং। অধিনায়ক তামিম ইকবালের মতে, আলগা শট খেলে ব্যাটসম্যানরাই ডেকে এ দিন ডেকে আনেন দলের বিপদ।

সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে রোববার জিম্বাবুয়ের ২৪০ রান তাড়ায় বারবার হোঁচট খায় বাংলাদেশ। বিনা উইকেটে ৩৯ থেকে দলের রান হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৫০। পরে এক পর্যায়ে দলের রান দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৪৫।

সাকিব আল হাসান এক প্রান্তে থেকে জিইয়ে রাখেন দলের সম্ভাবনা। তবে নবম ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন যখন উইকেটে যোগ দেন তার সঙ্গে, জয় তখনও ৬৮ রান দূরে। শেষ পর্যন্ত এই জুটিতেই লক্ষ্যে পৌঁছে বাংলাদেশ।

উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো ছিল। প্রতিপক্ষের বোলিং ছিল না আহামরি। তার পরও এত কষ্টের জয়। জয়ের ধরন তাই তৃপ্তি দিতে পারেনি অধিনায়ক তামিমকে।

“ আমাদের অবশ্যই কিছু পরিকল্পনা ছিল। তবে ব্যাটিং ইউনিট হিসেবে, আমরা আরও ভালো করতে পারতাম। আমার মনে হয়, সফট ডিসমিসাল আজকে একটু বেশিই হয়েছে। পরে সাকিব ও সাইফ উদ্দিন যেভাবে ব্যাট করেছে, তা দেখাটা দারুণ ছিল।”

দলের বোলিং অবশ্য বেশ ধারাবাহিক। প্রথম ম্যাচে বোলারদের পারফরম্যান্স ছিল দুর্দান্ত। দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে জিম্বাবুয়েকে আটকে রাখা গেছে আড়াইশর নিচে। প্রথম ম্যাচে পাঁচ উইকেট নেন সাকিব, দ্বিতীয় ম্যাচে চার উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। চোটের কারণে দলের সেরা পেসার মুস্তাফিজুর রহমান না খেললেও সেই ঘাটতি বোঝা যায়নি ততটা। দলের বোলিংয়ে খুশিই অধিনায়ক।

“ওদেরকে ২৪০ রানে আটকে রাখা বোলারদের বেশ ভালো পারফরম্যান্স ছিল। প্রথম ম্যাচের চেয়ে উইকেট ভালো ছিল (ব্যাটিংয়ের জন্য)। তার পরও বোলারররা ভালো করেছে। ওদের পারফরম্যান্সে আমি খুশি।”

ট্যাগস

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

জেতার পরও ব্যাটিংয়ে খুশি নন তামিম

আপডেট সময় ১১:০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুলাই ২০২১

 ক্রীড়া ডেক্স : ম্যাচ জেতা হয়েছে, সিরিজ জয়ের স্বস্তি মিলেছে। তবে পারফরম্যান্সের ময়নাতদন্তে থাকছে অস্বস্তির ছাপও। ম্যাচটি তো হারতেও পারত বাংলাদেশ! চ্যালেঞ্জ খুব কঠিন ছিল না, তবু ভেঙে পড়ে দলের ব্যাটিং। অধিনায়ক তামিম ইকবালের মতে, আলগা শট খেলে ব্যাটসম্যানরাই ডেকে এ দিন ডেকে আনেন দলের বিপদ।

সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে রোববার জিম্বাবুয়ের ২৪০ রান তাড়ায় বারবার হোঁচট খায় বাংলাদেশ। বিনা উইকেটে ৩৯ থেকে দলের রান হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৫০। পরে এক পর্যায়ে দলের রান দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৪৫।

সাকিব আল হাসান এক প্রান্তে থেকে জিইয়ে রাখেন দলের সম্ভাবনা। তবে নবম ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন যখন উইকেটে যোগ দেন তার সঙ্গে, জয় তখনও ৬৮ রান দূরে। শেষ পর্যন্ত এই জুটিতেই লক্ষ্যে পৌঁছে বাংলাদেশ।

উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো ছিল। প্রতিপক্ষের বোলিং ছিল না আহামরি। তার পরও এত কষ্টের জয়। জয়ের ধরন তাই তৃপ্তি দিতে পারেনি অধিনায়ক তামিমকে।

“ আমাদের অবশ্যই কিছু পরিকল্পনা ছিল। তবে ব্যাটিং ইউনিট হিসেবে, আমরা আরও ভালো করতে পারতাম। আমার মনে হয়, সফট ডিসমিসাল আজকে একটু বেশিই হয়েছে। পরে সাকিব ও সাইফ উদ্দিন যেভাবে ব্যাট করেছে, তা দেখাটা দারুণ ছিল।”

দলের বোলিং অবশ্য বেশ ধারাবাহিক। প্রথম ম্যাচে বোলারদের পারফরম্যান্স ছিল দুর্দান্ত। দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে জিম্বাবুয়েকে আটকে রাখা গেছে আড়াইশর নিচে। প্রথম ম্যাচে পাঁচ উইকেট নেন সাকিব, দ্বিতীয় ম্যাচে চার উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। চোটের কারণে দলের সেরা পেসার মুস্তাফিজুর রহমান না খেললেও সেই ঘাটতি বোঝা যায়নি ততটা। দলের বোলিংয়ে খুশিই অধিনায়ক।

“ওদেরকে ২৪০ রানে আটকে রাখা বোলারদের বেশ ভালো পারফরম্যান্স ছিল। প্রথম ম্যাচের চেয়ে উইকেট ভালো ছিল (ব্যাটিংয়ের জন্য)। তার পরও বোলারররা ভালো করেছে। ওদের পারফরম্যান্সে আমি খুশি।”