ঢাকা ০৭:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার বন্ধ হল কঙ্গনার টুইটার অ্যাকাউন্ট

বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত

স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হল বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের টুইটার অ্যাকাউন্ট। টুইটারের নিয়মবিধি লঙ্ঘন করে পোস্ট করায় এই পদক্ষেপ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। খবর এনডিটিভির।

পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল পরবর্তী সহিংসতা নিয়ে একাধিক টুইট করেছিলেন কঙ্গনা। এমনকি তৃণমূল শাসিত বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি করেন বিজেপি সমর্থক এই অভিনেত্রী।

নির্বাচনে বিজেপি’র হারের পর একাধিক টুইট ভেসে উঠেছিল কঙ্গনার দেওয়ালে। প্রত্যেকটি টুইট যে তার পছন্দের দলকে সমর্থন করে লেখা, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নির্দিষ্ট একটি টুইটে পশ্চিমবঙ্গকে কাশ্মীরের সঙ্গেও তুলনা করেন অভিনেত্রী। তার দাবি, যেসব জায়গায় বিজেপি জয়ী হয়েছে, সেখানে কোনও রকম সহিংসতামূলক কর্মকলাপ দেখা যায়নি। তবে পশ্চিমবাংলায় তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পরই শুরু হয়েছে হত্যালীলা। ‘#বেঙ্গলইজবার্নিং’ জাতীয় হ্যাশটাগও ব্যবহার করেছিলেন এই অভিনেত্রী।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও কটাক্ষ করতে পিছপা হননি কঙ্গনা। তাকে রাবণের সঙ্গে তুলনা করেও টুইট করেন তিনি। লিখেছিলেন, “খলনায়ক হতে গেলে পরাক্রমী রাবণের মতো হন। ঠিক যেমন মমতা দিদি।”

এতদিন যেকোনও বিষয়েই নিজের মতামত টুইট আকারে তুলে ধরতেন অভিনেত্রী। তার জন্য বিতর্কও হয়েছে বিস্তর। একাধিকবার শিরোনামেও উঠে এসেছেন কঙ্গনা। তবে আপাতত টুইটারে ‘মন কি বাত’ বলার রাস্তা বন্ধ হল এই অভিনেত্রীর।

ট্যাগস

এবার বন্ধ হল কঙ্গনার টুইটার অ্যাকাউন্ট

আপডেট সময় ০২:৪৫:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ মে ২০২১

স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হল বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের টুইটার অ্যাকাউন্ট। টুইটারের নিয়মবিধি লঙ্ঘন করে পোস্ট করায় এই পদক্ষেপ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। খবর এনডিটিভির।

পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল পরবর্তী সহিংসতা নিয়ে একাধিক টুইট করেছিলেন কঙ্গনা। এমনকি তৃণমূল শাসিত বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি করেন বিজেপি সমর্থক এই অভিনেত্রী।

নির্বাচনে বিজেপি’র হারের পর একাধিক টুইট ভেসে উঠেছিল কঙ্গনার দেওয়ালে। প্রত্যেকটি টুইট যে তার পছন্দের দলকে সমর্থন করে লেখা, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নির্দিষ্ট একটি টুইটে পশ্চিমবঙ্গকে কাশ্মীরের সঙ্গেও তুলনা করেন অভিনেত্রী। তার দাবি, যেসব জায়গায় বিজেপি জয়ী হয়েছে, সেখানে কোনও রকম সহিংসতামূলক কর্মকলাপ দেখা যায়নি। তবে পশ্চিমবাংলায় তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পরই শুরু হয়েছে হত্যালীলা। ‘#বেঙ্গলইজবার্নিং’ জাতীয় হ্যাশটাগও ব্যবহার করেছিলেন এই অভিনেত্রী।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও কটাক্ষ করতে পিছপা হননি কঙ্গনা। তাকে রাবণের সঙ্গে তুলনা করেও টুইট করেন তিনি। লিখেছিলেন, “খলনায়ক হতে গেলে পরাক্রমী রাবণের মতো হন। ঠিক যেমন মমতা দিদি।”

এতদিন যেকোনও বিষয়েই নিজের মতামত টুইট আকারে তুলে ধরতেন অভিনেত্রী। তার জন্য বিতর্কও হয়েছে বিস্তর। একাধিকবার শিরোনামেও উঠে এসেছেন কঙ্গনা। তবে আপাতত টুইটারে ‘মন কি বাত’ বলার রাস্তা বন্ধ হল এই অভিনেত্রীর।