ঢাকা ০৮:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জিয়াকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব দেওয়া হবে : কর্নেল অলি

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম

স্টাফ রিপোর্টারঃ  লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, জিয়াউর রহমানের পেছনে লেগে লাভ নেই।

যদি তার বীর উত্তম খেতাব বাতিল করা হয়। তাহলে ভবিষ্যতে তাকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব দেওয়া হবে।

আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

কর্নেল অলি বলেন, আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তো হবে যারা অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করেছে। আওয়ামী লীগের একজন নেতার নাম বলেন যিনি বীর উত্তম, বীর বিক্রম বা বীর প্রতীক ছিলেন। একজন সেক্টর কমান্ডারের নাম বলেন যিনি আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। সবাই তো সেনাবাহিনীর। সেনাবাহিনী নাহলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের ঘোষণা শোনার পর সবার মধ্যে চেতনা এলো যে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আমাদের তাতে অংশ নিতে হবে। ২৯ মার্চের আগে কেউ যুদ্ধে শামিল হয়নি।

আমি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে বসে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রেডি করি। জিয়াউর রহমানের যদি দুরভিসন্ধি থাকতো তাহলে বঙ্গবন্ধুর নাম নেওয়ার কোনো প্রশ্ন আসতো না উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ২৭ মার্চ সন্ধ্যার পর আমি ও জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রেডি করলাম এরপর তিনি রেডিওতে ঘোষণা দিলেন।

এ ঘোষণা প্রতি এক ঘণ্টা পর পর প্রচারের জন্য শমসের মুবিনকে দায়িত্ব দেওয়া হলো। যাতে বাংলার জনগণ শুনতে পারে বলেও জানান তিনি।

ট্যাগস

জিয়াকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব দেওয়া হবে : কর্নেল অলি

আপডেট সময় ০৮:৩৭:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ মার্চ ২০২১

স্টাফ রিপোর্টারঃ  লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, জিয়াউর রহমানের পেছনে লেগে লাভ নেই।

যদি তার বীর উত্তম খেতাব বাতিল করা হয়। তাহলে ভবিষ্যতে তাকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব দেওয়া হবে।

আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

কর্নেল অলি বলেন, আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তো হবে যারা অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করেছে। আওয়ামী লীগের একজন নেতার নাম বলেন যিনি বীর উত্তম, বীর বিক্রম বা বীর প্রতীক ছিলেন। একজন সেক্টর কমান্ডারের নাম বলেন যিনি আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। সবাই তো সেনাবাহিনীর। সেনাবাহিনী নাহলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের ঘোষণা শোনার পর সবার মধ্যে চেতনা এলো যে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আমাদের তাতে অংশ নিতে হবে। ২৯ মার্চের আগে কেউ যুদ্ধে শামিল হয়নি।

আমি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে বসে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রেডি করি। জিয়াউর রহমানের যদি দুরভিসন্ধি থাকতো তাহলে বঙ্গবন্ধুর নাম নেওয়ার কোনো প্রশ্ন আসতো না উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ২৭ মার্চ সন্ধ্যার পর আমি ও জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রেডি করলাম এরপর তিনি রেডিওতে ঘোষণা দিলেন।

এ ঘোষণা প্রতি এক ঘণ্টা পর পর প্রচারের জন্য শমসের মুবিনকে দায়িত্ব দেওয়া হলো। যাতে বাংলার জনগণ শুনতে পারে বলেও জানান তিনি।