ঢাকা ০৯:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আইপিএল ফাইনাল ম্যাচে সালমার চমৎকার বোলিং

ক্রীড়া ডেস্ক: প্রথম রাউন্ডের দুই ম্যাচেও ভালো বোলিং করেছিলেন তিনি। কিন্তু দলের অন্যান্যদের পারফরম্যান্সের ভিড়ে তাকে আলাদা করার সুযোগ ছিল না তেমন।

তাই আসরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিকেই যেন বেছে নিলেন সালমা খাতুন। ফাইনাল ম্যাচেই বের করে আনলেন নিজের সেরা পারফরম্যান্স।

আগের দুই আসরে না খেললেও, এবার উইমেনস টি-টোয়েন্টি চ্যালেঞ্জ তথা নারী আইপিএলে নিজের অভিষেক মৌসুমেই চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেলেন বাংলাদেশ দলের তারকা খেলোয়াড় ও অধিনায়ক সালমা খাতুন।

ফাইনাল ম্যাচে মাত্র ১৮ রান খরচায় প্রতিপক্ষ অধিনায়ক হারমানপ্রিত কাউরসহ দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩  উইকেট শিকার করেছেন সালমা।

ম্যাচে সুপারনোভাসের ইনিংসের ১৩তম ওভারে প্রথমবারের মতো আক্রমণে আনা হয় সালমাকে।

তার দ্বিতীয় ওভারে ভাঙে হারমান ও শশীকলার ৩৭ রানের ইনিংস সর্বোচ্চ জুটি। ইনিংসের ১৫তম ওভারে সালমার ওভারে প্যাডেল সুইপ করতে গিয়ে ফাইন লেগে ঝুলন গোস্বামীর হাতে ধরা পড়েন ১৯ রান করা শশীকলা। যা বাড়িয়ে দেয় ট্রেইলব্লেজার্সের সম্ভাবনা।

পরে নিজের চতুর্থ ও শেষ ওভারে জয়ের পথে বাকি থাকা অন্য কাঁটা, সুপারনোভাস অধিনায়ক হারমানকে সরাসরি বোল্ড করে দেন সালমা। এ দুই উইকেট নেয়ার মাধ্যমেই মূলত দলের নিশ্চিত করেন বাংলাদেশের এই তারকা ক্রিকেটার।

তবে এখানেই থেমে থাকেননি তিনি, নিজের শেষ ওভারে শূন্য রানে ফেরান পুজা ভাস্ত্রাকারকেও। সবমিলিয়ে ৪ ওভারের স্পেলে কোনো বাউন্ডারি হজম না করে ১৮ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন সালমা।

যা পুরোপুরি শেষ করে দেয় সুপারনোভাসের জয়ের আশা। শেষপর্যন্ত ১৬ রানের জয়ে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয় ট্রেইলব্লেজার্স।

ট্যাগস

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

আইপিএল ফাইনাল ম্যাচে সালমার চমৎকার বোলিং

আপডেট সময় ০৬:০৬:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ নভেম্বর ২০২০

ক্রীড়া ডেস্ক: প্রথম রাউন্ডের দুই ম্যাচেও ভালো বোলিং করেছিলেন তিনি। কিন্তু দলের অন্যান্যদের পারফরম্যান্সের ভিড়ে তাকে আলাদা করার সুযোগ ছিল না তেমন।

তাই আসরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিকেই যেন বেছে নিলেন সালমা খাতুন। ফাইনাল ম্যাচেই বের করে আনলেন নিজের সেরা পারফরম্যান্স।

আগের দুই আসরে না খেললেও, এবার উইমেনস টি-টোয়েন্টি চ্যালেঞ্জ তথা নারী আইপিএলে নিজের অভিষেক মৌসুমেই চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেলেন বাংলাদেশ দলের তারকা খেলোয়াড় ও অধিনায়ক সালমা খাতুন।

ফাইনাল ম্যাচে মাত্র ১৮ রান খরচায় প্রতিপক্ষ অধিনায়ক হারমানপ্রিত কাউরসহ দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩  উইকেট শিকার করেছেন সালমা।

ম্যাচে সুপারনোভাসের ইনিংসের ১৩তম ওভারে প্রথমবারের মতো আক্রমণে আনা হয় সালমাকে।

তার দ্বিতীয় ওভারে ভাঙে হারমান ও শশীকলার ৩৭ রানের ইনিংস সর্বোচ্চ জুটি। ইনিংসের ১৫তম ওভারে সালমার ওভারে প্যাডেল সুইপ করতে গিয়ে ফাইন লেগে ঝুলন গোস্বামীর হাতে ধরা পড়েন ১৯ রান করা শশীকলা। যা বাড়িয়ে দেয় ট্রেইলব্লেজার্সের সম্ভাবনা।

পরে নিজের চতুর্থ ও শেষ ওভারে জয়ের পথে বাকি থাকা অন্য কাঁটা, সুপারনোভাস অধিনায়ক হারমানকে সরাসরি বোল্ড করে দেন সালমা। এ দুই উইকেট নেয়ার মাধ্যমেই মূলত দলের নিশ্চিত করেন বাংলাদেশের এই তারকা ক্রিকেটার।

তবে এখানেই থেমে থাকেননি তিনি, নিজের শেষ ওভারে শূন্য রানে ফেরান পুজা ভাস্ত্রাকারকেও। সবমিলিয়ে ৪ ওভারের স্পেলে কোনো বাউন্ডারি হজম না করে ১৮ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন সালমা।

যা পুরোপুরি শেষ করে দেয় সুপারনোভাসের জয়ের আশা। শেষপর্যন্ত ১৬ রানের জয়ে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয় ট্রেইলব্লেজার্স।