ঢাকা ০৮:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬, পাস ২৯৩ জন

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার খাতা চ্যালেঞ্জ বা উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। এতে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৮৬ জন শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে তিনজন ফেল থেকে সরাসরি জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। এছাড়া ফেল থেকে পাস করেছেন আরও ২৯৩ জন।

রোববার (১০ আগস্ট) সকাল ১০টায় ফল প্রকাশ করা হয়। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার জানান, এবার বোর্ডে মোট ৯২ হাজার ৮৬৩ জন শিক্ষার্থী দুই লাখ ২৩ হাজার ৬৬৪টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন, যা গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। এ বছর আবেদনকারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২১ হাজার এবং চ্যালেঞ্জ হওয়া খাতার সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৪০ হাজার।

সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে গণিত বিষয়ে—৪২ হাজার ৯৩৬টি খাতা। এরপর ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে ১৯ হাজার ৬৮৮টি করে, পদার্থবিজ্ঞানে ১৬ হাজার ২৩৩টি এবং বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে ১৩ হাজার ৫৫৮টি খাতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। সবচেয়ে কম আবেদন এসেছে চারু ও কারুকলা বিষয়ে, মাত্র ৬টি।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরও জানান, পুনর্নিরীক্ষণ প্রক্রিয়ায় খাতা নতুন করে মূল্যায়ন করা হয় না। বরং নম্বর সঠিকভাবে যোগ হয়েছে কি না, কোনো প্রশ্নের নম্বর বাদ পড়েছে কি না এবং ওএমআর শিটে নম্বর সঠিকভাবে উঠেছে কি না—এসব যাচাই করে প্রয়োজনে সংশোধিত ফল প্রকাশ করা হয়।

ট্যাগস

এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জ, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬, পাস ২৯৩ জন

আপডেট সময় ১২:১৭:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার খাতা চ্যালেঞ্জ বা উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। এতে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৮৬ জন শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে তিনজন ফেল থেকে সরাসরি জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। এছাড়া ফেল থেকে পাস করেছেন আরও ২৯৩ জন।

রোববার (১০ আগস্ট) সকাল ১০টায় ফল প্রকাশ করা হয়। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার জানান, এবার বোর্ডে মোট ৯২ হাজার ৮৬৩ জন শিক্ষার্থী দুই লাখ ২৩ হাজার ৬৬৪টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন, যা গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। এ বছর আবেদনকারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২১ হাজার এবং চ্যালেঞ্জ হওয়া খাতার সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৪০ হাজার।

সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে গণিত বিষয়ে—৪২ হাজার ৯৩৬টি খাতা। এরপর ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে ১৯ হাজার ৬৮৮টি করে, পদার্থবিজ্ঞানে ১৬ হাজার ২৩৩টি এবং বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে ১৩ হাজার ৫৫৮টি খাতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। সবচেয়ে কম আবেদন এসেছে চারু ও কারুকলা বিষয়ে, মাত্র ৬টি।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরও জানান, পুনর্নিরীক্ষণ প্রক্রিয়ায় খাতা নতুন করে মূল্যায়ন করা হয় না। বরং নম্বর সঠিকভাবে যোগ হয়েছে কি না, কোনো প্রশ্নের নম্বর বাদ পড়েছে কি না এবং ওএমআর শিটে নম্বর সঠিকভাবে উঠেছে কি না—এসব যাচাই করে প্রয়োজনে সংশোধিত ফল প্রকাশ করা হয়।