ঢাকা ১১:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফেসবুকে ধর্ষণের ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

শেরপুরের শ্রীবরদীতে এক মাদরাসাছাত্রীকে (১৬) ধর্ষণ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে মূলহোতা ইউসুফ আলীকে (২০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার ভেলুয়া ইউনিয়নের চকবন্দি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ইউসুফ স্থানীয় রফিকুল ইসলামের ছেলে। পুলিশ জানায়, ইউসুফ আলী কিছুদিন ধরে উপজেলার এক মাদরাসাছাত্রীকে উত্ত্যক্ত ও কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। এতে রাজি না হওয়ায় ওই ছাত্রীকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে তাকে বাড়ি নিয়ে ধর্ষণ করে এবং কৌশলে ভিডিও ধারণ করে। ফের তাকে ধর্ষণের প্রস্তাব দিলে ওই ছাত্রী তার পরিবারকে বিষয়টি জানায়।

এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ধর্ষণের ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয় ইউসুফ। পরে ছাত্রীর মা বাদী হয়ে ইউসুফকে প্রধান আসামি ও অজ্ঞাতনামা আরও দুজনকে আসামি করে শ্রীবরদী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন এবং পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা করেন। পরে অভিযান চালিয়ে ইউসুফকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ইউসুফকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তাকে ওই মামলায় আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। একই সঙ্গে মাদরাসাছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রোববার আদালতে তার জবানবন্দি নেওয়া হবে।

ফেসবুকে ধর্ষণের ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

আপডেট সময় ০৫:২০:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩

শেরপুরের শ্রীবরদীতে এক মাদরাসাছাত্রীকে (১৬) ধর্ষণ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে মূলহোতা ইউসুফ আলীকে (২০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার ভেলুয়া ইউনিয়নের চকবন্দি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ইউসুফ স্থানীয় রফিকুল ইসলামের ছেলে। পুলিশ জানায়, ইউসুফ আলী কিছুদিন ধরে উপজেলার এক মাদরাসাছাত্রীকে উত্ত্যক্ত ও কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। এতে রাজি না হওয়ায় ওই ছাত্রীকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে তাকে বাড়ি নিয়ে ধর্ষণ করে এবং কৌশলে ভিডিও ধারণ করে। ফের তাকে ধর্ষণের প্রস্তাব দিলে ওই ছাত্রী তার পরিবারকে বিষয়টি জানায়।

এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ধর্ষণের ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয় ইউসুফ। পরে ছাত্রীর মা বাদী হয়ে ইউসুফকে প্রধান আসামি ও অজ্ঞাতনামা আরও দুজনকে আসামি করে শ্রীবরদী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন এবং পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা করেন। পরে অভিযান চালিয়ে ইউসুফকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ইউসুফকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তাকে ওই মামলায় আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। একই সঙ্গে মাদরাসাছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রোববার আদালতে তার জবানবন্দি নেওয়া হবে।