ঢাকা ০১:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বান্দরবানে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

বান্দরবান প্রতিনিধি : বান্দরবানের লামায় এক স্কুলছাত্রীকে (১৬) সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (৩ জুন) দুপুরে উপজেলার রূপসী পাড়া ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।

ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, একই এলাকায় মো. শাহ আলী (২৪) ও আল-আমীন (২৫) ঘরে ঢুকে হাত-পা বেঁধে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন।

ভুক্তভোগীর বাবা জানান, রূপসী পাড়া ইউনিয়নে তাদের একটি চায়ের দোকান আছে। দোকানের পেছনে ভাড়া বাসায় থাকেন তারা। দোকান থেকে এক কিলোমিটার দূরে তার বাড়ি। শুক্রবার দুপুরে তার মেয়ে জরুরি কাজে বাড়ি গিয়েছিল।

তখন অন্য কেউ বাড়িতে ছিল না। মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় সে বাড়িতে আটকা পড়ে। হঠাৎ মো. শাহ আলী ও আল-আমীন ঘরে ঢুকে তার মেয়ের হাত-পা বেঁধে ফেলেন। পরে দুজন মিলে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান।

ছাত্রীর বাবা আরও জানান, ঘণ্টাখানেক পর বৃষ্টি থামলে তার মেয়ের চিৎকার পাশের বাড়ির লোকজন এগিয়ে আসে। পরে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে লামা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাদের লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। চিকিৎসকরা ধর্ষণের আলামত পাওয়ায় ভুক্তভোগীকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।

লামা থানার ওসি মো. শহিদুল ইসলাম চৌধুরী বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। ছাত্রীকে মেডিকেল পরীক্ষা করার জন্য বান্দরবান সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত দুই যুবককে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।

ট্যাগস

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

বান্দরবানে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

আপডেট সময় ১২:১০:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুন ২০২২

বান্দরবান প্রতিনিধি : বান্দরবানের লামায় এক স্কুলছাত্রীকে (১৬) সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (৩ জুন) দুপুরে উপজেলার রূপসী পাড়া ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।

ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, একই এলাকায় মো. শাহ আলী (২৪) ও আল-আমীন (২৫) ঘরে ঢুকে হাত-পা বেঁধে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন।

ভুক্তভোগীর বাবা জানান, রূপসী পাড়া ইউনিয়নে তাদের একটি চায়ের দোকান আছে। দোকানের পেছনে ভাড়া বাসায় থাকেন তারা। দোকান থেকে এক কিলোমিটার দূরে তার বাড়ি। শুক্রবার দুপুরে তার মেয়ে জরুরি কাজে বাড়ি গিয়েছিল।

তখন অন্য কেউ বাড়িতে ছিল না। মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় সে বাড়িতে আটকা পড়ে। হঠাৎ মো. শাহ আলী ও আল-আমীন ঘরে ঢুকে তার মেয়ের হাত-পা বেঁধে ফেলেন। পরে দুজন মিলে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান।

ছাত্রীর বাবা আরও জানান, ঘণ্টাখানেক পর বৃষ্টি থামলে তার মেয়ের চিৎকার পাশের বাড়ির লোকজন এগিয়ে আসে। পরে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে লামা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাদের লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। চিকিৎসকরা ধর্ষণের আলামত পাওয়ায় ভুক্তভোগীকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।

লামা থানার ওসি মো. শহিদুল ইসলাম চৌধুরী বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। ছাত্রীকে মেডিকেল পরীক্ষা করার জন্য বান্দরবান সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত দুই যুবককে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।