খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আগে শুল্কমুক্ত চাল আমদানী হয়েছে বলেই চালের দাম কম ছিলো। কিন্তু বর্তমানে সাড়ে ৬২ শতাংশ শুল্কে চাল আমদানী করতে হয়। আমরা যেমন কৃষক বাঁচাতে চাই, তেমনি নিম্ন আয়ের ভোক্তাকেও সুবিধা দিতে চাই। তাই বলে ২০১৮ সালের হিসেবে চাল খেতে চাইলে হবে না। আঠারো সালের হিসেবে চাল খেতে চাইলে আবারও শুল্কমুক্ত চাল আমদানি করতে হবে। তখন বাজারে ধানের দাম ৫শ’ থেকে ৭শ’ টাকায় নেমে যাবে। কৃষক মরে যাবে। সরকার কৃষক ও নিম্ন আয়ের ভোক্তা উভয়কেই বাঁচানোর চেষ্টা করছে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘সরকারী সংগ্রহে বেশি মজুদ আছে বলেই সেপ্টেম্বর থেকে বিশেষ ওএমএস চালু করতে যাচ্ছে সরকার।’
এ সময় রাজশাহীর আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুখ হোসেন পাটওয়ারীসহ খাদ্য বিভাগের উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।