ইন্টার মিলানের হয়ে সিরি ‘আ’ জিতে পা রেখেছেন এবারের ইউরোয়। সেটিও বেলজিয়ামের ‘সোনালি প্রজন্ম’খ্যাত সতীর্থদের নিয়ে—গত বিশ্বকাপের আগে এমন তকমাই দেওয়া হয়েছিল তাদের।
বিশ্বকাপ থেকে খালি হাতে ফিরলেও মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে লুকাকু আর খালি হাতে ফিরতে রাজি নন। ব্যক্তিগত অর্জনের ভাবনা ছুড়ে ফেলে লুকাকুর সোজাসাপ্টা কথা, ‘ব্যক্তিগত বিষয়াদি ভুলে যান। আমি শিরোপা জয়ের জন্য খেলি।’
দেশের তৃণমূল পর্যায়ে এক দশকের বেশি সময় ধরে পরিকল্পনা কাজে লাগিয়ে কেভিন ডি ব্রুইনা, দ্রিস মের্টেনস, এডেন হ্যাজার্ডদের নিয়ে গড়া সোনালি প্রজন্মের দেখা পেয়েছে বেলজিয়াম। লুইস ফিগো, রুই কস্তা, নুনো গোমেজদের নিয়ে একসময় পর্তুগালেরও সোনালি প্রজন্ম ছিল, সেটা এই প্রজন্মের আগের কথা। তারা বড় কিছুই জিততে পারেনি। বেলজিয়ামের এই প্রজন্ম সে পথে হাঁটতে নারাজ।
রাশিয়া বিশ্বকাপে হয়তো তারা সেরা ফর্মে ছিল। সেমিফাইনাল থেকে বিদায়ের সেই ব্যথা এখনো কেউ ভোলেনি, জানালেন লুকাকুর ভাই জর্ডান, ‘বিশ্বকাপে ফ্রান্সের কাছে সেই হার এখনো কেউ ভুলতে পারেনি। এখন বোধ হয়, চাপটা আরও বেশি। কারণ, সময় পেরিয়ে যাচ্ছে।’