ঢাকা ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ২৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায়, ম্যাক্রোঁর কুশপুতুল পোড়ানোর সময় তিনজন দগ্ধ

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি: ফরাসি প্রেসিডেন্টের কুশপুতুল দাহ করার সময় চুয়াডাঙ্গায় দুই শিশুসহ তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেয়া হয়েছে।

শুক্রবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন- নেহালপুর গ্রামের রবগুল হোসেনের ছেলে মিলন হোসেন (২৫), হাসমত আলীর ছেলে রাফি (৭) ও শৈলমারী গ্রামের হামিদুল্লাহর ছেলে রহমতুল্লাহ (১১)।

স্থানীয় বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় নেহালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ফ্রান্সবিরোধী বিক্ষোভের আয়োজন করে সাধারণ মুসল্লিরা।

সেখানে তিন গ্রামের কয়েকশ মুসল্লি অংশ নেন। বিক্ষোভ শেষে ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর কুশপুতুল দাহ করা হয়। এ সময় মিলন, রাফি ও রহমতুল্লাহ আগুনে দগ্ধ হন।

পরে তাদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে মিলনের শরীরের অর্ধেকাংশ ঝলসে যাওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। রাতেই তাকে ঢাকায় নেয়া হয়।

ট্যাগস

চুয়াডাঙ্গায়, ম্যাক্রোঁর কুশপুতুল পোড়ানোর সময় তিনজন দগ্ধ

আপডেট সময় ১২:৫১:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০২০

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি: ফরাসি প্রেসিডেন্টের কুশপুতুল দাহ করার সময় চুয়াডাঙ্গায় দুই শিশুসহ তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেয়া হয়েছে।

শুক্রবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন- নেহালপুর গ্রামের রবগুল হোসেনের ছেলে মিলন হোসেন (২৫), হাসমত আলীর ছেলে রাফি (৭) ও শৈলমারী গ্রামের হামিদুল্লাহর ছেলে রহমতুল্লাহ (১১)।

স্থানীয় বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় নেহালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ফ্রান্সবিরোধী বিক্ষোভের আয়োজন করে সাধারণ মুসল্লিরা।

সেখানে তিন গ্রামের কয়েকশ মুসল্লি অংশ নেন। বিক্ষোভ শেষে ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর কুশপুতুল দাহ করা হয়। এ সময় মিলন, রাফি ও রহমতুল্লাহ আগুনে দগ্ধ হন।

পরে তাদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে মিলনের শরীরের অর্ধেকাংশ ঝলসে যাওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। রাতেই তাকে ঢাকায় নেয়া হয়।