ঢাকা ০৯:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফেনীতে ঠান্ডাজনিত রোগে দেড় শতাধিক গবাদিপশুর মৃত্যু

ফেনীর সোনাগাজীতে কয়েকদিনের ব্যবধানে দেড় শতাধিক গরু, মহিষ ও ভেড়া মারা গেছে। ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’র প্রভাবে ঠান্ডাজনিত রোগে গবাদি পশুগুলোর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কর্মকর্তা নেবু লাল দত্ত।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার দক্ষিণপূর্ব চর চান্দিয়া, দক্ষিণ চর চান্দিয়া, চর আবদুল্লাহ ও পূর্ব বড়ধলী এলাকার খামারি মিয়াধানের ১৫টি গরু, একরামুল হকের ১৭টি মহিষ, নাজমুল হাসানের ১২টি ভেড়া, আবদুর রাজ্জাকের ছয়টি গরু, আবদুর রহিমের দুটি মহিষ, সাহাব উদ্দিনের ১০টি মহিষ, রফিকের ১০টি ভেড়া, লুৎফুল হকের তিনটি গরু, আবুল হাশেমের তিনটি গরু, আব্বাস উদ্দিনের চারটি গরু, তারেকের তিনটি গরু, ফকির আহম্মদের পাঁচটি ভেড়া, হানিফের আটটি ভেড়া, আবুল কাশেমের ১০টি ভেড়া, হেদায়েত উল্যাহর পাঁচটি ভেড়া, শিমুলের পাঁচটি ভেড়া, শেখ ফরিদের চারটি ভেড়া, মোবারক হোসেনের সাতটি ভেড়া, ওয়াজি উল্যাহর ছয়টি ভেড়া, আবদুল্লাহর পাঁচটি ভেড়া, সফি উল্যাহর চারটি ভেড়া ও নুর ইসলামের ১০টি ভেড়া মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদের অনেকের গরু পালন ও বিক্রি করে সংসার চালানোই প্রধান পেশা।

নাজমুল হাসান নামের এক খামারি বলেন, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে আমার ১২টি ভেড়া মারা গেছে। এরআগে চরাঞ্চলে ঘাস খেয়ে বিষক্রিয়ায় তার চার শতাধিক ভেড়া মারা যায়।

এ বিষয়ে সোনাগাজী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নেবু লাল দত্ত বলেন, ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে ভারী বৃষ্টি ও ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে অনেক খামারির গরু, মহিষ ও ভেড়া মারা গেছে। অসুস্থ গরু, মহিষ ও ভেড়াগুলোকে খামারে রেখে ওষুধ খাওয়ানোসহ পরিচর্যা করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

ফেনীতে ঠান্ডাজনিত রোগে দেড় শতাধিক গবাদিপশুর মৃত্যু

আপডেট সময় ১০:৪২:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

ফেনীর সোনাগাজীতে কয়েকদিনের ব্যবধানে দেড় শতাধিক গরু, মহিষ ও ভেড়া মারা গেছে। ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’র প্রভাবে ঠান্ডাজনিত রোগে গবাদি পশুগুলোর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কর্মকর্তা নেবু লাল দত্ত।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার দক্ষিণপূর্ব চর চান্দিয়া, দক্ষিণ চর চান্দিয়া, চর আবদুল্লাহ ও পূর্ব বড়ধলী এলাকার খামারি মিয়াধানের ১৫টি গরু, একরামুল হকের ১৭টি মহিষ, নাজমুল হাসানের ১২টি ভেড়া, আবদুর রাজ্জাকের ছয়টি গরু, আবদুর রহিমের দুটি মহিষ, সাহাব উদ্দিনের ১০টি মহিষ, রফিকের ১০টি ভেড়া, লুৎফুল হকের তিনটি গরু, আবুল হাশেমের তিনটি গরু, আব্বাস উদ্দিনের চারটি গরু, তারেকের তিনটি গরু, ফকির আহম্মদের পাঁচটি ভেড়া, হানিফের আটটি ভেড়া, আবুল কাশেমের ১০টি ভেড়া, হেদায়েত উল্যাহর পাঁচটি ভেড়া, শিমুলের পাঁচটি ভেড়া, শেখ ফরিদের চারটি ভেড়া, মোবারক হোসেনের সাতটি ভেড়া, ওয়াজি উল্যাহর ছয়টি ভেড়া, আবদুল্লাহর পাঁচটি ভেড়া, সফি উল্যাহর চারটি ভেড়া ও নুর ইসলামের ১০টি ভেড়া মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদের অনেকের গরু পালন ও বিক্রি করে সংসার চালানোই প্রধান পেশা।

নাজমুল হাসান নামের এক খামারি বলেন, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে আমার ১২টি ভেড়া মারা গেছে। এরআগে চরাঞ্চলে ঘাস খেয়ে বিষক্রিয়ায় তার চার শতাধিক ভেড়া মারা যায়।

এ বিষয়ে সোনাগাজী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নেবু লাল দত্ত বলেন, ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে ভারী বৃষ্টি ও ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে অনেক খামারির গরু, মহিষ ও ভেড়া মারা গেছে। অসুস্থ গরু, মহিষ ও ভেড়াগুলোকে খামারে রেখে ওষুধ খাওয়ানোসহ পরিচর্যা করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।