ঢাকা ০১:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দু পক্ষের সংঘর্ষ প্রাণ গেল তিন যুবকের

গাজীপুর প্রতিনিধি : গাজীপুরের কাপাসিয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে কিশোরসহ তিনজন নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৩ মার্চ) সকালে উপজেলার নম্মানিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- দক্ষিণগাঁও এলাকার মৃত আলম হোসেনের ছেলে নাঈম (১৮), একই গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে ফারুক (২৬) ও হিরণ মিয়ার ছেলে রবিন (১৫)।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একজন নারীকে নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে রোববার সকালে দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাধে। এ সময় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে নাঈম, ফারুক ও রবিন গুরুতর আহত হন।

তাদের উদ্ধার করে নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলা হাসপাতালে নেওয়া হলে নাঈম ও ফারুককে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। অন্যদিকে রবিনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএসএম নাসিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নাঈম ও ফারুক মনোহরদী হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যায়। রবিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় বলে শুনেছি।

ট্যাগস

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দু পক্ষের সংঘর্ষ প্রাণ গেল তিন যুবকের

আপডেট সময় ০১:৪৮:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ মার্চ ২০২২

গাজীপুর প্রতিনিধি : গাজীপুরের কাপাসিয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে কিশোরসহ তিনজন নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৩ মার্চ) সকালে উপজেলার নম্মানিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- দক্ষিণগাঁও এলাকার মৃত আলম হোসেনের ছেলে নাঈম (১৮), একই গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে ফারুক (২৬) ও হিরণ মিয়ার ছেলে রবিন (১৫)।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একজন নারীকে নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে রোববার সকালে দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাধে। এ সময় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে নাঈম, ফারুক ও রবিন গুরুতর আহত হন।

তাদের উদ্ধার করে নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলা হাসপাতালে নেওয়া হলে নাঈম ও ফারুককে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। অন্যদিকে রবিনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএসএম নাসিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নাঈম ও ফারুক মনোহরদী হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যায়। রবিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় বলে শুনেছি।