ঢাকা ১০:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যে কারণে নওগাঁয় বাড়ছে পেয়ারা চাষ

নওগাঁয় বেড়েছে থাই পেয়ারা চাষ

স্টাফ রিপোর্টার :নওগাঁয় দিন দিন বাড়ছে পেয়ারা চাষ। লাভজনক হওয়ায় এটি চাষে কৃষকদের মাঝে আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিজেদের জমি না থাকলেও জমি বন্ধক নিয়ে পেয়ারা বাগান করছেন কৃষকরা। তবে যে পরিমাণ পেয়ারার বাগান রয়েছে তা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে জেলার বাইরে পাঠানো সম্ভব হয় না বলে জানিয়েছেন কৃষকরা।

 

পেয়ারা চাষের প্রতি আগ্রহ থাকায় জমি বন্ধক নিয়ে বাগান করেছেন নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার সফাপুর ইউনিয়নের বিনোদপুর গ্রামে আহাদ আলী। নিজের বসবাসকৃত বাড়ি ছাড়া চাষাবাদের কোনো জমি নেই। তিনি ও তার ছেলে সামছুলকে নিয়ে পেয়ারা বাগান করেছেন।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় ৪৪৭ হেক্টর জমিতে পেয়ারা বাগান রয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৪৫ হেক্টর, নিয়ামতপুরে ১১৮ হেক্টর, মান্দায় ২২ হেক্টর, মহাদেবপুরে ৩০ হেক্টর এবং ধামইরহাটে ৭০ হেক্টর।

জানা গেছে, বিভিন্ন রকমের ফলের ব্যবসা করে সংসার চালান আহাদ আলী। ছেলে সামছুল কলা ব্যবসা করার সুবাদে কুষ্টিয়া জেলায় তার আসা-যাওয়া রয়েছে। সেখানে পেয়ারা বাগান মালিকদের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। তাদের কাছ থেকে পেয়ারা চাষের ধারণা নিয়ে থাই পেয়ারার চারা কিনে নিয়ে আসেন। তবে পেয়ারা বাগানের পরিচর্চা থেকে শুরু করে সবকিছুর তদারকি করেন আহাদ আলী।

ট্যাগস

যে কারণে নওগাঁয় বাড়ছে পেয়ারা চাষ

আপডেট সময় ০৬:০২:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার :নওগাঁয় দিন দিন বাড়ছে পেয়ারা চাষ। লাভজনক হওয়ায় এটি চাষে কৃষকদের মাঝে আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিজেদের জমি না থাকলেও জমি বন্ধক নিয়ে পেয়ারা বাগান করছেন কৃষকরা। তবে যে পরিমাণ পেয়ারার বাগান রয়েছে তা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে জেলার বাইরে পাঠানো সম্ভব হয় না বলে জানিয়েছেন কৃষকরা।

 

পেয়ারা চাষের প্রতি আগ্রহ থাকায় জমি বন্ধক নিয়ে বাগান করেছেন নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার সফাপুর ইউনিয়নের বিনোদপুর গ্রামে আহাদ আলী। নিজের বসবাসকৃত বাড়ি ছাড়া চাষাবাদের কোনো জমি নেই। তিনি ও তার ছেলে সামছুলকে নিয়ে পেয়ারা বাগান করেছেন।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় ৪৪৭ হেক্টর জমিতে পেয়ারা বাগান রয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৪৫ হেক্টর, নিয়ামতপুরে ১১৮ হেক্টর, মান্দায় ২২ হেক্টর, মহাদেবপুরে ৩০ হেক্টর এবং ধামইরহাটে ৭০ হেক্টর।

জানা গেছে, বিভিন্ন রকমের ফলের ব্যবসা করে সংসার চালান আহাদ আলী। ছেলে সামছুল কলা ব্যবসা করার সুবাদে কুষ্টিয়া জেলায় তার আসা-যাওয়া রয়েছে। সেখানে পেয়ারা বাগান মালিকদের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। তাদের কাছ থেকে পেয়ারা চাষের ধারণা নিয়ে থাই পেয়ারার চারা কিনে নিয়ে আসেন। তবে পেয়ারা বাগানের পরিচর্চা থেকে শুরু করে সবকিছুর তদারকি করেন আহাদ আলী।