ঢাকা ০৪:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে পোশাক-শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের ধস্তাধস্তি (ছবি সংগৃহিত)

স্টাফ রিপোর্টারঃ  রাজধানীর তেজগাঁওয়ের তিব্বত মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন দুটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। পরে সড়ক থেকে শ্রমিকদের সরিয়ে দেয় পুলিশ।

মঙ্গলবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে তিব্বত মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন স্টিচওয়েল ও অ্যাপারেল স্টিচ নামের দুটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদ ও চার মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে তাঁরা বিক্ষোভ দেখান।

শ্রমিকদের বিক্ষোভে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ এসে তাঁদের সরে যেতে বলে। তাঁরা পুলিশের অনুরোধ সত্ত্বেও সড়ক থেকে সরছিলেন না। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের ধস্তাধস্তি হয়। বেলা ১১টার দিকে শ্রমিকদের সড়ক থেকে সরিয়ে দিতে ধাওয়া দেয় পুলিশ। পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, শ্রমিকেরা সড়ক অবরোধ করে রাখায় যানজটের সৃষ্টি হয়। পুলিশ তাঁদের সরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করে। কিন্তু শ্রমিকেরা সরেননি। তাই তাঁদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।

 

ট্যাগস

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে পোশাক-শ্রমিকদের বিক্ষোভ

আপডেট সময় ০১:২০:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ ২০২১

স্টাফ রিপোর্টারঃ  রাজধানীর তেজগাঁওয়ের তিব্বত মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন দুটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। পরে সড়ক থেকে শ্রমিকদের সরিয়ে দেয় পুলিশ।

মঙ্গলবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে তিব্বত মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন স্টিচওয়েল ও অ্যাপারেল স্টিচ নামের দুটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদ ও চার মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে তাঁরা বিক্ষোভ দেখান।

শ্রমিকদের বিক্ষোভে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ এসে তাঁদের সরে যেতে বলে। তাঁরা পুলিশের অনুরোধ সত্ত্বেও সড়ক থেকে সরছিলেন না। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের ধস্তাধস্তি হয়। বেলা ১১টার দিকে শ্রমিকদের সড়ক থেকে সরিয়ে দিতে ধাওয়া দেয় পুলিশ। পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, শ্রমিকেরা সড়ক অবরোধ করে রাখায় যানজটের সৃষ্টি হয়। পুলিশ তাঁদের সরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করে। কিন্তু শ্রমিকেরা সরেননি। তাই তাঁদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।