ঢাকা ১১:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অর্থপাচার মামলা; পাপুল বিরুদ্ধে প্রতিবেদন জমার সময় পেছাল

ছবিঃ লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুল।

স্টাফ রিপোর্টারঃ  অর্থপাচার মামলায় কুয়েতে চার বছরের সাজাপ্রাপ্ত সাবেক এমপি কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুলসহ তার পরিবারের ছয় সদস্য ও দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার সময় পিছিয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ২১ এপ্রিল প্রতিবেদন জমার নতুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (১০ মার্চ) সিআইডিতে তদন্তাধীন থাকা ওই মামলার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল।

তবে এ দিন সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী নতুন এই দিন ধার্য করেন।

গত ২২ ডিসেম্বর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)-এর সহকারী পুলিশ সুপার (অর্গানাইজ ক্রাইম) আল আমিন বাদী হয়ে রাজধানীর পল্টন থানায় আলোচিত এ মামলা দায়ের করেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন প্রধান, মেয়ে ওয়াফা ইসলাম, ভাই কাজী বদরুল আলম লিটন, ব্যক্তিগত কর্মচারী মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান মনির, জেসমিন প্রধানের কোম্পানি জে ডব্লিউ লীলাবালী, কাজী বদরুল আল লিটনের মালিনাধীন কোম্পানি জব ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল, এই কোম্পানির ম্যানেজার গোলাম মোস্তফাসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৫ থেকে ৬ জন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা মানবপাচারকারী চক্রের সদস্য। তারা বিভিন্ন সময় ৩৮ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৫৬৭ টাকা অবৈধভাবে আয় করেছেন। যার সাথে পাপুল ও তার মেয়ের প্রতিষ্ঠান জড়িত।

ট্যাগস

অর্থপাচার মামলা; পাপুল বিরুদ্ধে প্রতিবেদন জমার সময় পেছাল

আপডেট সময় ০৮:০২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১

স্টাফ রিপোর্টারঃ  অর্থপাচার মামলায় কুয়েতে চার বছরের সাজাপ্রাপ্ত সাবেক এমপি কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুলসহ তার পরিবারের ছয় সদস্য ও দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার সময় পিছিয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ২১ এপ্রিল প্রতিবেদন জমার নতুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (১০ মার্চ) সিআইডিতে তদন্তাধীন থাকা ওই মামলার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল।

তবে এ দিন সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী নতুন এই দিন ধার্য করেন।

গত ২২ ডিসেম্বর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)-এর সহকারী পুলিশ সুপার (অর্গানাইজ ক্রাইম) আল আমিন বাদী হয়ে রাজধানীর পল্টন থানায় আলোচিত এ মামলা দায়ের করেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন প্রধান, মেয়ে ওয়াফা ইসলাম, ভাই কাজী বদরুল আলম লিটন, ব্যক্তিগত কর্মচারী মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান মনির, জেসমিন প্রধানের কোম্পানি জে ডব্লিউ লীলাবালী, কাজী বদরুল আল লিটনের মালিনাধীন কোম্পানি জব ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল, এই কোম্পানির ম্যানেজার গোলাম মোস্তফাসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৫ থেকে ৬ জন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা মানবপাচারকারী চক্রের সদস্য। তারা বিভিন্ন সময় ৩৮ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৫৬৭ টাকা অবৈধভাবে আয় করেছেন। যার সাথে পাপুল ও তার মেয়ের প্রতিষ্ঠান জড়িত।