ঢাকা ১২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :

চসিক নির্বাচনে থাকছে না সাধারণ ছুটি, দৃশ্যপট পরিবর্তনের ভীতি জনমনে

স্টাফ রিপোর্টারঃ    ভোট কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি বাড়ানোর সাথে সাথে সাধারণ ছুটির আদেশও তুলে নেয় নির্বাচন কমিশন। গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে না বলে জানানো হয়েছে এবারের চসিক নির্বাচনে।

তবে ভোটারকে ভোট দিতে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সকলকে কে সুযোগ দিতে হবে।

এ সিদ্ধান্ত কেন হল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর একথা জানান যে, চসিক নির্বাচনে ভোটগ্রহণের দিন নির্বাচনী এলাকায় কোনো সাধারণ ছুটি থাকবে না। যথারীতি গাড়ি চলাচল ও অফিস-আদালত চলবে। শুধু সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যদি কোনো ভোটার থেকে থাকে তাহলে তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে।

গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও তা শুধুমাত্র প্রধান সড়কে চলাচল এর ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা নেই বলে জানান আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসের এক কর্মকর্তা। তবে তিনি এ কথাও সাংবাদিকদের বলেন যে নির্বাচন কেন্দ্রের দিকে গাড়ি ব্যবহারে বিধি নিষেধ রয়েছে। যে সব কেন্দ্র মহাসড়কের পাশে অবস্থিত সে সব কেন্দ্রে গাড়ি-চলাচল এর ব্যাপারে স্পষ্ট কোন কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান।

এর আগে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন উপলক্ষে ২৫ জানুয়ারি রাত ১২টা থেকে ২৮ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশের কথাও জানানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশন পরিচালনা-২ অধিশাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে।

নগরীতে তিন দিন মোটরসাইকেল, সিএনজি, মাইক্রোবাস, জিপ ও পিকআপসহ সড়কে যানচলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল এ বিজ্ঞপ্তিতে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন আওয়ামী লীগের মনোনীত ও বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থী জানান এটা স্থানীয় নির্বাচন এতে সাধারণ ছুটি দিলে মানুষের একদিন অসুবিধা হতো ঠিকই কিন্তু নিরাপত্তার প্রশ্নে উদ্বেগ ও উৎকন্ঠা এবং আতংক থাকতো না ।

কর্মজীবী নারী ও পুরুষের অভিমত সাধারণ ছুটি না থাকায় ভোটের দিন ভোট দেয়ার আগ্রহ থাকলেও কর্মস্থলের যোগাযোগের ব্যবধানের জন্য এবারে হয়তো আর ইভিএম এ ভোট দেয়া হবে না।

এ বিষয়ে নগর বিএনপির নেতাকর্মীদের বক্তব্য হল এটা সরকারের নতুন কোন চক্রান্ত,সাধারণ ছুটি ছাড়া নির্বাচন কোন মতোই জনসাধারণের কাম্য নয়, এটা যদি উৎসবই হবে তবে আবার ছুটি নেই কেন, নিশ্চয়ই এখানে আওয়ামী লীগ নতুন কোন পায়তারা চালিয়েছে ।

ট্যাগস

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

চসিক নির্বাচনে থাকছে না সাধারণ ছুটি, দৃশ্যপট পরিবর্তনের ভীতি জনমনে

আপডেট সময় ০৮:২৪:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২১

স্টাফ রিপোর্টারঃ    ভোট কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি বাড়ানোর সাথে সাথে সাধারণ ছুটির আদেশও তুলে নেয় নির্বাচন কমিশন। গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে না বলে জানানো হয়েছে এবারের চসিক নির্বাচনে।

তবে ভোটারকে ভোট দিতে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সকলকে কে সুযোগ দিতে হবে।

এ সিদ্ধান্ত কেন হল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর একথা জানান যে, চসিক নির্বাচনে ভোটগ্রহণের দিন নির্বাচনী এলাকায় কোনো সাধারণ ছুটি থাকবে না। যথারীতি গাড়ি চলাচল ও অফিস-আদালত চলবে। শুধু সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যদি কোনো ভোটার থেকে থাকে তাহলে তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে।

গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও তা শুধুমাত্র প্রধান সড়কে চলাচল এর ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা নেই বলে জানান আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসের এক কর্মকর্তা। তবে তিনি এ কথাও সাংবাদিকদের বলেন যে নির্বাচন কেন্দ্রের দিকে গাড়ি ব্যবহারে বিধি নিষেধ রয়েছে। যে সব কেন্দ্র মহাসড়কের পাশে অবস্থিত সে সব কেন্দ্রে গাড়ি-চলাচল এর ব্যাপারে স্পষ্ট কোন কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান।

এর আগে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন উপলক্ষে ২৫ জানুয়ারি রাত ১২টা থেকে ২৮ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশের কথাও জানানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশন পরিচালনা-২ অধিশাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে।

নগরীতে তিন দিন মোটরসাইকেল, সিএনজি, মাইক্রোবাস, জিপ ও পিকআপসহ সড়কে যানচলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল এ বিজ্ঞপ্তিতে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন আওয়ামী লীগের মনোনীত ও বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থী জানান এটা স্থানীয় নির্বাচন এতে সাধারণ ছুটি দিলে মানুষের একদিন অসুবিধা হতো ঠিকই কিন্তু নিরাপত্তার প্রশ্নে উদ্বেগ ও উৎকন্ঠা এবং আতংক থাকতো না ।

কর্মজীবী নারী ও পুরুষের অভিমত সাধারণ ছুটি না থাকায় ভোটের দিন ভোট দেয়ার আগ্রহ থাকলেও কর্মস্থলের যোগাযোগের ব্যবধানের জন্য এবারে হয়তো আর ইভিএম এ ভোট দেয়া হবে না।

এ বিষয়ে নগর বিএনপির নেতাকর্মীদের বক্তব্য হল এটা সরকারের নতুন কোন চক্রান্ত,সাধারণ ছুটি ছাড়া নির্বাচন কোন মতোই জনসাধারণের কাম্য নয়, এটা যদি উৎসবই হবে তবে আবার ছুটি নেই কেন, নিশ্চয়ই এখানে আওয়ামী লীগ নতুন কোন পায়তারা চালিয়েছে ।