ঢাকা ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৃত্যু বেড়ে ৩৪, দগ্ধ আরেক মুসল্লির মৃত্যু

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন মুসল্লিরা

স্টাফ রিপোর্টার:   নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মসজিদে বিস্ফোরণে দগ্ধ মো. সিফাত (১৮) নামে আরও এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। তিনি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার নিউখানপুর ব্যাংক কলোনির আনোয়ার হোসেনের ছেলে।

এ ঘটনায় এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৪ জন।

মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

আবাসিক চিকিৎসক পার্থ শংকর পাল জানান, সিফাতের শরীরের ২২ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল, শ্বাসনালীও পুড়ে গিয়েছিল। তাকে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।

গত ৪ সেপ্টেম্বর ফতুল্লার পশ্চিম তল্লা এলাকায় বায়তুস সালাত জামে মসজিদে এশার নামাজের সময় বিস্ফোরণে ৩৭ জন দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে ৩৪ জনেরই মৃত্যু হল।

দগ্ধদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন কেবল একজন। পটুয়াখালীর চুন্নু মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ কেনান (২৪) এবং নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসিরহাট গ্রামের আবদুল আহাদের ছেলে আমজাদ (৩৭) এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

পার্থ শংকর পাল জানান, আমজাদের দেহের ২৫ শতাংশ এবং কেনানের শরীরের ৩০ শতাংশ পুড়ে গেছে। শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাদেরও শঙ্কামুক্ত বলা যাচ্ছে না।

ট্যাগস

মৃত্যু বেড়ে ৩৪, দগ্ধ আরেক মুসল্লির মৃত্যু

আপডেট সময় ০১:২৫:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০

স্টাফ রিপোর্টার:   নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মসজিদে বিস্ফোরণে দগ্ধ মো. সিফাত (১৮) নামে আরও এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। তিনি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার নিউখানপুর ব্যাংক কলোনির আনোয়ার হোসেনের ছেলে।

এ ঘটনায় এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৪ জন।

মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

আবাসিক চিকিৎসক পার্থ শংকর পাল জানান, সিফাতের শরীরের ২২ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল, শ্বাসনালীও পুড়ে গিয়েছিল। তাকে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।

গত ৪ সেপ্টেম্বর ফতুল্লার পশ্চিম তল্লা এলাকায় বায়তুস সালাত জামে মসজিদে এশার নামাজের সময় বিস্ফোরণে ৩৭ জন দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে ৩৪ জনেরই মৃত্যু হল।

দগ্ধদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন কেবল একজন। পটুয়াখালীর চুন্নু মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ কেনান (২৪) এবং নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসিরহাট গ্রামের আবদুল আহাদের ছেলে আমজাদ (৩৭) এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

পার্থ শংকর পাল জানান, আমজাদের দেহের ২৫ শতাংশ এবং কেনানের শরীরের ৩০ শতাংশ পুড়ে গেছে। শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাদেরও শঙ্কামুক্ত বলা যাচ্ছে না।