ঢাকা ০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিশোরী শ্যালিকাকে অপহরণের দায়ে ১৪ বছরের কারাদণ্ড

কিশোরী শ্যালিকাকে অপহরণের দায়ে ১৪ বছরের কারাদণ্ড

বগুড়া প্রতিনিধিঃ বগুড়ায় কিশোরী শ্যালিকাকে অপহরণের দায়ে আব্দুল কুদ্দুস (৩১) নামে এক ব্যক্তিকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়াও তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। সোমবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক নূর মোহাম্মদ শাহরিয়ার কবির এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুল কুদ্দুস বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার নড়াইল গ্রামের নুরু ইসলামের ছেলে। ৩১)। তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর পাবলিক প্রসিকিউটার অ্যাডভোকেট আশেকুর রহমান সুজন-

জানান, স্ত্রী সালমা আক্তার অন্তঃসত্ত্বা থাকা অবস্থায় আব্দুল কুদ্দুস তার ১৬ বছর বয়সী শ্যালিকা সালেহা আক্তারকে ২০১৫ সলের ৩ জানুয়ারি ফুঁসলিয়ে অপহরণ করেন।

এরপর তাকে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহসহ একাধিক স্থানে নিয়ে যান। ওই ঘটনার ছয়দিনের মাথায় অপহৃত সালেহার ভাই শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে আব্দুল কুদ্দুসের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা করেন।

এরপর একই বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ময়মনসিংহের ভালুকা থেকে অপহৃত সালেহাকে উদ্ধার এবং আব্দুল কুদ্দুসকে গ্রেফতার করে। তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৫ সালের ২০ এপ্রিল অভিযুক্ত আব্দুল কুদ্দুসের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

আশেকুর রহমান সুজন আরও জানান, অপহরণের শিকার সালেহা আক্তার আদালতে তার দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন। তদন্তে সব অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

ট্যাগস

কিশোরী শ্যালিকাকে অপহরণের দায়ে ১৪ বছরের কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০৮:১৩:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ অগাস্ট ২০২০

বগুড়া প্রতিনিধিঃ বগুড়ায় কিশোরী শ্যালিকাকে অপহরণের দায়ে আব্দুল কুদ্দুস (৩১) নামে এক ব্যক্তিকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়াও তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। সোমবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক নূর মোহাম্মদ শাহরিয়ার কবির এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুল কুদ্দুস বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার নড়াইল গ্রামের নুরু ইসলামের ছেলে। ৩১)। তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর পাবলিক প্রসিকিউটার অ্যাডভোকেট আশেকুর রহমান সুজন-

জানান, স্ত্রী সালমা আক্তার অন্তঃসত্ত্বা থাকা অবস্থায় আব্দুল কুদ্দুস তার ১৬ বছর বয়সী শ্যালিকা সালেহা আক্তারকে ২০১৫ সলের ৩ জানুয়ারি ফুঁসলিয়ে অপহরণ করেন।

এরপর তাকে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহসহ একাধিক স্থানে নিয়ে যান। ওই ঘটনার ছয়দিনের মাথায় অপহৃত সালেহার ভাই শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে আব্দুল কুদ্দুসের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা করেন।

এরপর একই বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ময়মনসিংহের ভালুকা থেকে অপহৃত সালেহাকে উদ্ধার এবং আব্দুল কুদ্দুসকে গ্রেফতার করে। তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৫ সালের ২০ এপ্রিল অভিযুক্ত আব্দুল কুদ্দুসের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

আশেকুর রহমান সুজন আরও জানান, অপহরণের শিকার সালেহা আক্তার আদালতে তার দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন। তদন্তে সব অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।