ঢাকা ০৭:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক ডজন মামলার আসামি নিহত

প্রতীকী ছবি

কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ  কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ (২২) নামে এক ডজন মামলার আসামি নিহত হয়েছেন।

শনিবার (১৬ মে) ভোরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের মহেষখালীয়াপাড়ার মৎস্য ঘাট এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। নিহত আরিফ টেকনাফ সদরের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য নুরুল ইসলামের ছেলে।

এদিকে পুলিশের দাবি, এ ঘটনায় সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) রামধন দাশ, সাইফুদ্দিন ও কনস্টেবল রমন দাশসহ তাদের তিন সদস্য আহত হয়েছেন। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।

টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ  জানান, আরিফুল দলবল নিয়ে মহেষখালীয়াপাড়া মৎস্য ঘাট এলাকায় অবস্থানের খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযান চালায়।

এ সময় সন্ত্রাসীরা পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। আত্মরক্ষার্থে পুলিশের সদস্যরাও পাল্টা  গুলি ছোড়েন। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পিছু হটলে আরিফকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়।

পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রয়েছে।

ওসি আরও জানান, নিহত আরিফ একজন সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে প্রায় এক ডজন মামলা রয়েছে।

ট্যাগস

টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক ডজন মামলার আসামি নিহত

আপডেট সময় ১১:১১:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মে ২০২০

কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ  কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ (২২) নামে এক ডজন মামলার আসামি নিহত হয়েছেন।

শনিবার (১৬ মে) ভোরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের মহেষখালীয়াপাড়ার মৎস্য ঘাট এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। নিহত আরিফ টেকনাফ সদরের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য নুরুল ইসলামের ছেলে।

এদিকে পুলিশের দাবি, এ ঘটনায় সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) রামধন দাশ, সাইফুদ্দিন ও কনস্টেবল রমন দাশসহ তাদের তিন সদস্য আহত হয়েছেন। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।

টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ  জানান, আরিফুল দলবল নিয়ে মহেষখালীয়াপাড়া মৎস্য ঘাট এলাকায় অবস্থানের খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযান চালায়।

এ সময় সন্ত্রাসীরা পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। আত্মরক্ষার্থে পুলিশের সদস্যরাও পাল্টা  গুলি ছোড়েন। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পিছু হটলে আরিফকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়।

পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রয়েছে।

ওসি আরও জানান, নিহত আরিফ একজন সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে প্রায় এক ডজন মামলা রয়েছে।