ঢাকা ০৯:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধামইরহাটে পেয়ারা গাছের ডালে ফাঁশ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

প্রতিকি ছবি

ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি:  নওগাঁর ধামইরহাটে নিজ বাড়ির আঙ্গিনায় পেয়ারা গাছের ডালের সাথে গলায় ফাঁশ দিয়ে জহুরুল ইসলাম (৩৫) নামের এক যুবকের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে।

রবিবার রাত আনুমানিক ৩ টার সময় উপজেলার আড়ানগর ইউনিয়নের গোকুল গোয়ালপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। মৃত জহুরুল ইসলাম ওই এলকার জামাল উদ্দিনের ছেলে।

থানা ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, আড়ানগর ইউনিয়নের অন্তর্গত গোকুল এলাকার জামাল উদ্দিনের ছেলে মো. জহুরুল ইসলাম (৩৫) পেশায় একজন কৃষক। সে দির্ঘদীন পেটের ব্যাথা (লিভার) জনিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। অভাবের ভারে বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা নেওয়ার পরেও তার রোগ নির্মূল হয়নি।

তারই প্রেক্ষিতে পেটের ব্যাথা সহ্য না করতে পেরে নিজ বাড়ির ভিতর পেয়ারা গাছের সহিত রাত ৩ টার দিকে গলায় ফাঁশ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরে তার মা সেহরী করতে উঠলে দেখে তার ছেলের মৃতদেহ আঙিনায় পেয়ারা গাছের সঙে গলায় ফাঁশ অবস্থায় ঝুলে রয়েছে। বি

ষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী লাশ উদ্ধার করে থানায় খবর দেয়। সে এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জনক ছিলেন।

ট্যাগস

ধামইরহাটে পেয়ারা গাছের ডালে ফাঁশ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

আপডেট সময় ০৪:৫০:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মে ২০২০

ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি:  নওগাঁর ধামইরহাটে নিজ বাড়ির আঙ্গিনায় পেয়ারা গাছের ডালের সাথে গলায় ফাঁশ দিয়ে জহুরুল ইসলাম (৩৫) নামের এক যুবকের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে।

রবিবার রাত আনুমানিক ৩ টার সময় উপজেলার আড়ানগর ইউনিয়নের গোকুল গোয়ালপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। মৃত জহুরুল ইসলাম ওই এলকার জামাল উদ্দিনের ছেলে।

থানা ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, আড়ানগর ইউনিয়নের অন্তর্গত গোকুল এলাকার জামাল উদ্দিনের ছেলে মো. জহুরুল ইসলাম (৩৫) পেশায় একজন কৃষক। সে দির্ঘদীন পেটের ব্যাথা (লিভার) জনিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। অভাবের ভারে বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা নেওয়ার পরেও তার রোগ নির্মূল হয়নি।

তারই প্রেক্ষিতে পেটের ব্যাথা সহ্য না করতে পেরে নিজ বাড়ির ভিতর পেয়ারা গাছের সহিত রাত ৩ টার দিকে গলায় ফাঁশ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরে তার মা সেহরী করতে উঠলে দেখে তার ছেলের মৃতদেহ আঙিনায় পেয়ারা গাছের সঙে গলায় ফাঁশ অবস্থায় ঝুলে রয়েছে। বি

ষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী লাশ উদ্ধার করে থানায় খবর দেয়। সে এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জনক ছিলেন।