ঢাকা ০৮:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হঠাৎ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ৫.৫ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভব

শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ৫.৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ৮ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তর-পূর্বে; গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেসের (জিএফজেড) বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.৮। এদিকে, অ্যান্ড্রয়েড আর্থকোয়াক অ্যালার্ট সিস্টেমের তথ্য অনুযায়ী, মাত্রা ছিল ৫.২।  কুমিল্লা, রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, চুয়াডাঙ্গা, নোয়াখালী, কুষ্টিয়া থেকেও ভূমিকম্পের খবর পাওয়া গেছে। এ সময় ঢাকায় আতঙ্কে অনেকেই রাস্তায় নেমে আসেন।

ইউএসজিএসের তথ্যমতে, ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে ঢাকা উত্তর-পশ্চিমে ৮৪ কিমি দূরে অবস্থিত; ফলে এখানে তীব্রতা ছিল তুলনামূলক কম। এ ধরনের তীব্রতায় সাধারণত হালকা কাঁপুনি অনুভূত হয় এবং ক্ষয়ক্ষতির তেমন সম্ভাবনা থাকেনা। কেন্দ্রস্থল থেকে চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্বে ১২৮ কিমি দূরে অবস্থিত। ফলে এখানে তীব্রতা ছিল আরও। এখানেও ক্ষয়ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে ইউএসজিএস।

বাংলাদেশ, ভারত এবং মিয়ানমার- তিন দেশই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে অবস্থিত। তবে এখন পর্যন্ত  দেশের  কোথাও  হতাহতের কোন খবর পাওয়া জায়নি ।

হঠাৎ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ৫.৫ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভব

আপডেট সময় ০২:০৮:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩

শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ৫.৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ৮ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তর-পূর্বে; গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেসের (জিএফজেড) বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.৮। এদিকে, অ্যান্ড্রয়েড আর্থকোয়াক অ্যালার্ট সিস্টেমের তথ্য অনুযায়ী, মাত্রা ছিল ৫.২।  কুমিল্লা, রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, চুয়াডাঙ্গা, নোয়াখালী, কুষ্টিয়া থেকেও ভূমিকম্পের খবর পাওয়া গেছে। এ সময় ঢাকায় আতঙ্কে অনেকেই রাস্তায় নেমে আসেন।

ইউএসজিএসের তথ্যমতে, ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে ঢাকা উত্তর-পশ্চিমে ৮৪ কিমি দূরে অবস্থিত; ফলে এখানে তীব্রতা ছিল তুলনামূলক কম। এ ধরনের তীব্রতায় সাধারণত হালকা কাঁপুনি অনুভূত হয় এবং ক্ষয়ক্ষতির তেমন সম্ভাবনা থাকেনা। কেন্দ্রস্থল থেকে চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্বে ১২৮ কিমি দূরে অবস্থিত। ফলে এখানে তীব্রতা ছিল আরও। এখানেও ক্ষয়ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে ইউএসজিএস।

বাংলাদেশ, ভারত এবং মিয়ানমার- তিন দেশই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে অবস্থিত। তবে এখন পর্যন্ত  দেশের  কোথাও  হতাহতের কোন খবর পাওয়া জায়নি ।