ঢাকা ১০:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভিড় নেই ফিলিং স্টেশনে

বিএনপি-জামায়াতের ডাকা ৭২ঘন্টার অবরোধের প্রথম দিনেই  ঢাকা সহ বিভিন্ন স্থনে ব্যপক সংর্ঘষ  লক্ষ করা যায় । যার ফলে  রাস্তায় গাড়ী চলাচল আনেকটাই কম লক্ষ করা যায়। এসব গাড়ী বন্ধ থাকয় ব্যপক ক্ষতির সম্মখীন হচ্ছে ফিলিং স্টেশন গুলো । 

মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) সকালে সরেজমিনে রাজধানীর বেশ কয়েকটি ফিলিং স্টেশন ঘুরে দেখা যায়, ভিড় না থাকায় বসে অনেকটাই অলস সময় পার করছেন কর্মচারীরা। মাঝে মধ্যে দুই একটা গাড়ি এসে তেল নিয়ে যাচ্ছে।

নীলক্ষেতের পথের বন্ধু ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার মো. আজিজুর রহমান বলেন, তেল বিক্রি একেবারেই কম। রাস্তায় গাড়ি অনেক কম। এজন্য তেল বিক্রিও কমে গেছে। ব্যবসা তো নাই আবার নিরাপত্তার জন্য পাঁচ জন কর্মচারী অতিরিক্ত রাখা হইছে। অবরোধ চলমান থাকলে ব্যবসার অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে।

মেঘনা ফিলিং স্টেশনের কর্মচারী রাজু বলেন, অন্যদিন গাড়ি সিরিয়ালে তেল নেয়। আজ সিরিয়াল থাক সিঙ্গেল গাড়িই আয়ে না। সকাল থেকে আট-দশটা গাড়িতে তেল দিছি মাত্র। তেল পাম্পের মালিকরা বলছেন, নিরাপত্তার সঙ্কা মাথায় রেখেই পাম্প খোলা রাখছেন। তবে পরিস্থিতি খারাপ হলে বা এভাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে বিক্রি না হলে পাম্প বন্ধ করে রাখবেন তারা।

পেট্রোল পাম্প মালিক সমিতির সভাপতি মিজানুর রহমান রতন বলেন, হরতাল বা অবরোধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় আমাদের। রাস্তায় গাড়ি নাই, বিক্রি হবে কীভাবে! আমরা চাই রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে হরতাল-অবরোধ তুলে নেওয়া হোক। এতে আমরা অন্তত ব্যবসাটা চালিয়ে নিতে পারবো।

ভিড় নেই ফিলিং স্টেশনে

আপডেট সময় ১২:২৮:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩

বিএনপি-জামায়াতের ডাকা ৭২ঘন্টার অবরোধের প্রথম দিনেই  ঢাকা সহ বিভিন্ন স্থনে ব্যপক সংর্ঘষ  লক্ষ করা যায় । যার ফলে  রাস্তায় গাড়ী চলাচল আনেকটাই কম লক্ষ করা যায়। এসব গাড়ী বন্ধ থাকয় ব্যপক ক্ষতির সম্মখীন হচ্ছে ফিলিং স্টেশন গুলো । 

মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) সকালে সরেজমিনে রাজধানীর বেশ কয়েকটি ফিলিং স্টেশন ঘুরে দেখা যায়, ভিড় না থাকায় বসে অনেকটাই অলস সময় পার করছেন কর্মচারীরা। মাঝে মধ্যে দুই একটা গাড়ি এসে তেল নিয়ে যাচ্ছে।

নীলক্ষেতের পথের বন্ধু ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার মো. আজিজুর রহমান বলেন, তেল বিক্রি একেবারেই কম। রাস্তায় গাড়ি অনেক কম। এজন্য তেল বিক্রিও কমে গেছে। ব্যবসা তো নাই আবার নিরাপত্তার জন্য পাঁচ জন কর্মচারী অতিরিক্ত রাখা হইছে। অবরোধ চলমান থাকলে ব্যবসার অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে।

মেঘনা ফিলিং স্টেশনের কর্মচারী রাজু বলেন, অন্যদিন গাড়ি সিরিয়ালে তেল নেয়। আজ সিরিয়াল থাক সিঙ্গেল গাড়িই আয়ে না। সকাল থেকে আট-দশটা গাড়িতে তেল দিছি মাত্র। তেল পাম্পের মালিকরা বলছেন, নিরাপত্তার সঙ্কা মাথায় রেখেই পাম্প খোলা রাখছেন। তবে পরিস্থিতি খারাপ হলে বা এভাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে বিক্রি না হলে পাম্প বন্ধ করে রাখবেন তারা।

পেট্রোল পাম্প মালিক সমিতির সভাপতি মিজানুর রহমান রতন বলেন, হরতাল বা অবরোধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় আমাদের। রাস্তায় গাড়ি নাই, বিক্রি হবে কীভাবে! আমরা চাই রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে হরতাল-অবরোধ তুলে নেওয়া হোক। এতে আমরা অন্তত ব্যবসাটা চালিয়ে নিতে পারবো।