ওই প্রতিবেদন বলছে, ২০২১ সালে অন্য দুই বন্ধুর সঙ্গে কথোপকথনে আরিয়ানকে এনসিবি-র নাম নিয়ে মশকরা করতে দেখা যায়। প্রথমে তিনি কোকেন আনার পরামর্শ দেন। তার পরে এনসিবি-র নাম করে বন্ধুদের ভয় দেখান। সংবাদমাধ্যমের দাবি, তদন্তকারী সংস্থার ধারণা, অনন্যা এক জন ছোটখাটো মাদক-জোগানদার। যার মাধ্যমেই আরিয়ান মাদক সংগ্রহ করতেন বলে দাবি এনসিবি-র।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়া আরিয়ান-অনন্যার হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথনের অংশটি এখানে তুলে দেয়া হল:
২০১৯ সালের চ্যাটের অংশ
আরিয়ান: গাঁজা।
অনন্যা: প্রচুর চাহিদা।
আরিয়ান: আমি তোমার থেকে গোপনে নিয়ে নেব।
অনন্যা: বেশ।
একই তারিখে আবার কথা
অনন্যা: আমি এখন ব্যবসায় ঢুকে পড়েছি।
আরিয়ান: গাঁজা এনেছ?
অনন্যা: ব্যবস্থা করছি।
২০২১ সালের এপ্রিল— অন্য দুই বন্ধুর সঙ্গে আরিয়ানের কথোপকথন
আরিয়ান: কাল কোকেন এনো।
আরিয়ান: আমি তোমাদের ধরে ফেলব।
আরিয়ান: এনসিবি এই কথাই বলবে।
এ ছাড়াও অচিত কুমার নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৮০ হাজার টাকার মাদক নেয়ার কথাও রয়েছে সেই হোয়াটসঅ্যাপ কথাবার্তায়। এনসিবি-র দাবি, তারা নাকি আরও তিন জন তারকা-সন্তানের সঙ্গে আরিয়ানের কথাবার্তা খুঁজে পেয়েছে। যেখান থেকে তদন্তকারী কর্মকর্তাদের ধারণা, বলিউড জগতে ব্যবসার বিস্তার করার চেষ্টা করছেন একাধিক মাদক-পাচারকারী।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘ইন্ডিয়া টুডে’-র দাবি, সেই কথোপকথন হয়েছে আরিয়ান-অনন্যার মধ্যে। সূত্র-আনন্দবাজার