ঢাকা ০৫:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পরকীয়া প্রেমিককে নিয়ে মেয়েকে খুন করল মা

প্রেমের সম্পর্কে পরিবারের সম্মতি ছিল না। তারপরেও সেই সম্পর্ক থেকে সরে আসতে পারেনি এক কিশোরী। গ্রামেরই এক তরুণের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। মেয়েকে ওই সম্পর্ক থেকে সরে আসতে বলেছিলেন তার। কিন্তু বার বার নিষেধ করার পরেও মায়ের কথা কানে তোলেনি ওই কিশোরী।

কথা না শোনায় তাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মায়ের বিরুদ্ধে। এই হত্যাকাণ্ডে ওই কিশোরীর অন্য বোনেরাও তার মাকে সঙ্গ দিয়েছে।

মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বী জেলার মনঝনপুর থানা এলাকায়। মেয়েকে হত্যায় অভিযুক্ত নারী নাম শিবপতি। অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি তার ১৫ বছরের কন্যাকে খুন করে মরদেহ গ্রামেরই একটি কুয়াতে ফেলে দিয়েছিলেন। তারপর পুলিশের কাছে নিজেই কন্যার অপহরণের অভিযোগ দায়ের করেন।

১৪ অক্টোবর থানায় কন্যার নিখোঁজ এবং অপহরণের অভিযোগ দায়ের করেন ওই নারী। তিনি জানান, গত ২ অক্টোবর থেকেই তার মেয়ে নিখোঁজ। তার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। কিছুদিন পর গ্রামের মানুষ পুলিশকে জানায় কুয়ার মধ্যে একটি মৃতদেহ পাওয়া গেছে। পরে সেটি নিজের মেয়ের বলে শনাক্ত করেন শিবপতি। এরপরেই কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে আসে।

তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, ওই নারীই তার মেয়েকে খুন করেছেন। জেরার মুখে তিনি তা স্বীকারও করে নেন। জানান, গ্রামের এক তরুণের সঙ্গে প্রেম করত মেয়ে। বার বার নিষেধ করার পরেও তাদের থামানো যায়নি।

সে কারণেই ধারালো অস্ত্র, লাঠি দিয়ে মেরে এবং কুপিয়ে কিশোরীকে খুন করা হয়। এই কাজে তাকে সহযোগিতা করেছেন তার বাড়ির আরও কয়েকজন। ওই নারী এবং অন্যদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ। খোঁজ চলছে পরিবারের আরও একজনের। তাদের বিরুদ্ধে খুনসহ একাধিক ধারায় মামলা করা হয়েছে।

পরকীয়া প্রেমিককে নিয়ে মেয়েকে খুন করল মা

আপডেট সময় ১১:২৫:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩

প্রেমের সম্পর্কে পরিবারের সম্মতি ছিল না। তারপরেও সেই সম্পর্ক থেকে সরে আসতে পারেনি এক কিশোরী। গ্রামেরই এক তরুণের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। মেয়েকে ওই সম্পর্ক থেকে সরে আসতে বলেছিলেন তার। কিন্তু বার বার নিষেধ করার পরেও মায়ের কথা কানে তোলেনি ওই কিশোরী।

কথা না শোনায় তাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মায়ের বিরুদ্ধে। এই হত্যাকাণ্ডে ওই কিশোরীর অন্য বোনেরাও তার মাকে সঙ্গ দিয়েছে।

মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বী জেলার মনঝনপুর থানা এলাকায়। মেয়েকে হত্যায় অভিযুক্ত নারী নাম শিবপতি। অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি তার ১৫ বছরের কন্যাকে খুন করে মরদেহ গ্রামেরই একটি কুয়াতে ফেলে দিয়েছিলেন। তারপর পুলিশের কাছে নিজেই কন্যার অপহরণের অভিযোগ দায়ের করেন।

১৪ অক্টোবর থানায় কন্যার নিখোঁজ এবং অপহরণের অভিযোগ দায়ের করেন ওই নারী। তিনি জানান, গত ২ অক্টোবর থেকেই তার মেয়ে নিখোঁজ। তার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। কিছুদিন পর গ্রামের মানুষ পুলিশকে জানায় কুয়ার মধ্যে একটি মৃতদেহ পাওয়া গেছে। পরে সেটি নিজের মেয়ের বলে শনাক্ত করেন শিবপতি। এরপরেই কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে আসে।

তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, ওই নারীই তার মেয়েকে খুন করেছেন। জেরার মুখে তিনি তা স্বীকারও করে নেন। জানান, গ্রামের এক তরুণের সঙ্গে প্রেম করত মেয়ে। বার বার নিষেধ করার পরেও তাদের থামানো যায়নি।

সে কারণেই ধারালো অস্ত্র, লাঠি দিয়ে মেরে এবং কুপিয়ে কিশোরীকে খুন করা হয়। এই কাজে তাকে সহযোগিতা করেছেন তার বাড়ির আরও কয়েকজন। ওই নারী এবং অন্যদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ। খোঁজ চলছে পরিবারের আরও একজনের। তাদের বিরুদ্ধে খুনসহ একাধিক ধারায় মামলা করা হয়েছে।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/visionnewstoday/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471