ঢাকা ১০:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেড়েই চলেছে ভারতে কভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা

  • আন্তর্জাতিক ডেক্স
  • আপডেট সময় ১২:৫২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩

  • Warning: A non-numeric value encountered in /home2/visionnewstoday/public_html/wp-content/themes/template-pro/template-parts/common/single_two.php on line 103
    ৫৮৬ Time View

বেড়েই চলেছে ভারতে কভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা। এরই মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪ হাজার অতিক্রম করেছে। এবং একজনের মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে । ভারতজুড়ে সাব-ভেরিয়েন্ট এনডে.১ আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির মধ্যেই কভিডে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

নতুন খবরে বলা হয়েছে, গতকাল রবিবার তিন হাজার ৭৪২ জন আক্রান্ত হলেও গত ২৪ ঘন্টায় তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৫৪ জন। এর আগে গত শনিবার ভারতে ৭৫২জন কভিডে আক্রান্ত হন। এদিন চারজনের মৃত্যু হয় এবং কভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় তিন হাজার ৪২০। গতকাল রবিবার ভারতে ৬৫৬ জন নতুন করে কভিডে আক্রান্ত হন এবং একজনের মৃত্যু হয়। কেরালায় কোভিড সাব ভেরিয়েন্ট এনজে.১ প্রথম শনাক্ত হয়েছিল। সেখানে এক দিনে সর্বাধিক আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১২৮। এখন তা তিন হাজার অতিক্রম করেছে।

দক্ষিণ রাজ্যে আরো একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গত ২৪ ঘন্টায় কভিডে আক্রান্ত ৩১৫ জন সুস্থ হয়েছেন।
এদিকে মহারাষ্ট্রের থানেতে ৩০ নভেম্বর থেকে পরীক্ষিত ২০টি নমুনার মধ্যে জেএন.১ ধরা পিজিটিভ এসছে ৫জনের। স্থানীয় এক কর্মকর্তা রবিবার সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এই তথ্য জানিয়েছেন। জেএন.১ ভেরিয়েন্টে সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে একজন নারী রয়েছেন।

এদিকে রাজস্থানে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১জন আক্রান্ত হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার কভিড নিয়ে জনগণকে আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে মাস্ক পরার আহবান দিয়েছে সরকার। কর্মকর্তারা বলেছেন, ভারতে জেএন.১ ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়ে কেউ গুরুত্বরভাবে অসুস্থ হয়নি। সব ক্ষেত্রেই অবস্থা স্থিতিশীল ছিল এবং রোগীরা কোনো জটিলতা ছাড়াই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

জেএন.১ গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসগুলোর মধ্যে একটি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোকে কোভিড-১৯ এবং এর নতুন সাব-ভেরিয়েন্ট জেএন.১ ও শ্বাসযন্ত্রের রোগের বৃদ্ধির দিকে নজরদারি জোরদার করার আহ্বান জানিয়েছে। ডাব্লিউএইচও জনগণকে প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। তবে বর্তমান পরিস্থিতি থেকে জানা যাচ্ছে, জেএন.১ এর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি কম।

বেড়েই চলেছে ভারতে কভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা

আপডেট সময় ১২:৫২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩

বেড়েই চলেছে ভারতে কভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা। এরই মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪ হাজার অতিক্রম করেছে। এবং একজনের মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে । ভারতজুড়ে সাব-ভেরিয়েন্ট এনডে.১ আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির মধ্যেই কভিডে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

নতুন খবরে বলা হয়েছে, গতকাল রবিবার তিন হাজার ৭৪২ জন আক্রান্ত হলেও গত ২৪ ঘন্টায় তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৫৪ জন। এর আগে গত শনিবার ভারতে ৭৫২জন কভিডে আক্রান্ত হন। এদিন চারজনের মৃত্যু হয় এবং কভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় তিন হাজার ৪২০। গতকাল রবিবার ভারতে ৬৫৬ জন নতুন করে কভিডে আক্রান্ত হন এবং একজনের মৃত্যু হয়। কেরালায় কোভিড সাব ভেরিয়েন্ট এনজে.১ প্রথম শনাক্ত হয়েছিল। সেখানে এক দিনে সর্বাধিক আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১২৮। এখন তা তিন হাজার অতিক্রম করেছে।

দক্ষিণ রাজ্যে আরো একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গত ২৪ ঘন্টায় কভিডে আক্রান্ত ৩১৫ জন সুস্থ হয়েছেন।
এদিকে মহারাষ্ট্রের থানেতে ৩০ নভেম্বর থেকে পরীক্ষিত ২০টি নমুনার মধ্যে জেএন.১ ধরা পিজিটিভ এসছে ৫জনের। স্থানীয় এক কর্মকর্তা রবিবার সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এই তথ্য জানিয়েছেন। জেএন.১ ভেরিয়েন্টে সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে একজন নারী রয়েছেন।

এদিকে রাজস্থানে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১জন আক্রান্ত হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার কভিড নিয়ে জনগণকে আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে মাস্ক পরার আহবান দিয়েছে সরকার। কর্মকর্তারা বলেছেন, ভারতে জেএন.১ ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়ে কেউ গুরুত্বরভাবে অসুস্থ হয়নি। সব ক্ষেত্রেই অবস্থা স্থিতিশীল ছিল এবং রোগীরা কোনো জটিলতা ছাড়াই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

জেএন.১ গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসগুলোর মধ্যে একটি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোকে কোভিড-১৯ এবং এর নতুন সাব-ভেরিয়েন্ট জেএন.১ ও শ্বাসযন্ত্রের রোগের বৃদ্ধির দিকে নজরদারি জোরদার করার আহ্বান জানিয়েছে। ডাব্লিউএইচও জনগণকে প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। তবে বর্তমান পরিস্থিতি থেকে জানা যাচ্ছে, জেএন.১ এর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি কম।